সময় বিতর্কে শুরু বিপিএলে ৮৯ রানে আটকা চট্টগ্রাম

শুক্রবারের বিপিএল শুরু হওয়ার কথা ছিল বেলা আড়াইটায়। অন্য দিনের ম্যাচগুলো দুইটায়। কিন্তু তেমন কোন ঘোষণা ছাড়াই ম্যাচ শুরুর সময় বদলে গেল! সব ম্যাচের সময় আধা ঘণ্টা করে কমিয়ে আনা হলো। অথচ টস হওয়ার আধঘণ্টা আগেও পূর্বের সময় অনুযায়ীই ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা জানতেন সকলে।

 

 

 

 

 

বিতর্ক ছাড়া বিপিএল শুরু কি ভাবা যায়? সময় বিতর্কে শুরু হওয়া বিপিএলের নবম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৮৯ রানে আটকে গেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ওই রান তুলেছে তারা।

 

 

 

 

 

 

মিরপুরে শেরে বাংলার মাঠে অনেকদিন পরে খেলতে নামলেও সিলেটের অধিনায়ক মাশরাফির ওই মাঠের উইকেট হাতের তালুর মতো চেনা। টস জিতে বোলিং নেওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয় দু’বার ভাবতে হয়নি তার। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক স্ট্রাইক বোলার হিসেবেই শুরু করেন। প্রথম দুই ওভারে দেন মাত্র ১১ রান। তবে উইকেট পাননি।

 

 

 

 

 

 

 

সময় বিতর্কে শুরু বিপিএলে ৮৯ রানে আটকা চট্টগ্রাম

 

 

 

 

শুক্রবারের বিপিএল শুরু হওয়ার কথা ছিল বেলা আড়াইটায়। অন্য দিনের ম্যাচগুলো দুইটায়। কিন্তু তেমন কোন ঘোষণা ছাড়াই ম্যাচ শুরুর সময় বদলে গেল! সব ম্যাচের সময় আধা ঘণ্টা করে কমিয়ে আনা হলো। অথচ টস হওয়ার আধঘণ্টা আগেও পূর্বের সময় অনুযায়ীই ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা জানতেন সকলে।

 

 

বিতর্ক ছাড়া বিপিএল শুরু কি ভাবা যায়? সময় বিতর্কে শুরু হওয়া বিপিএলের নবম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ৮৯ রানে আটকে গেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ওই রান তুলেছে তারা।

 

 

মিরপুরে শেরে বাংলার মাঠে অনেকদিন পরে খেলতে নামলেও সিলেটের অধিনায়ক মাশরাফির ওই মাঠের উইকেট হাতের তালুর মতো চেনা। টস জিতে বোলিং নেওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয় দু’বার ভাবতে হয়নি তার। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক স্ট্রাইক বোলার হিসেবেই শুরু করেন। প্রথম দুই ওভারে দেন মাত্র ১১ রান। তবে উইকেট পাননি।

 

যদিও সিলেট প্রথম উইকেট পায় মাশরাফির ওভারে। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ওপেনার মেহেদি মারুফ এক ছক্কায় ১১ করে রান আউট হন। এরপর শুরু হয় যাওয়া-আসার পালা। ডারউইস রাসুলি ফিরে যান ৩ রান করে। আল আমিন জুনিয়র তিনে নেমে ১৮ রান করেন। অধিনায়ক শুভাগত চারে নেমে করেন ১ রান।

 

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন আফিফ হোসেন। ২৩ বলে তিনটি চারের শটে ওই রান করেন তিনি। ১৬তম ওভারে আউট হন। পাঁচে নামা আফিফের পরের কোন ব্যাটার ১০ রানের ঘরে ঢুকতে পারেননি। উন্মুক্ত চাঁদ ৫ রান, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ৩ রান করে আউট হন।

 

 

 

 

 

 

সিলেটের হয়ে ঘরের ছেলে খ্যাত পেসার রেজাউর রহমান রাজা দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। তিনি  ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। পাকিস্তানের পেসার মোহাম্মদ আমির ৪ ওভারে মাত্র ১১ রান দিয়ে নিয়েছেন দুটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। বুড়ো মাশরাফি ৪ ওভারে ১৮ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। এছাড়া কলিন আকারম্যান এক উইকেট নিয়েছেন।