নীলবিদ্রোহো কী?
ভূমিকা: বাংলায় কোম্পানির আধিপত্য প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে ভারতবর্ষে একাধিক বিদ্রোহ ও সংগ্রামের বিবরণ পাওয়া যায়। কিন্তু ভারতে ব্রিটিশ বেনিয়া শাসনামলে একাধিক বিদ্রোহ শাসনতান্ত্রিক অচলাবস্থার নিরসনে পরিচালিত হলেও নীলবিদ্রোহ সংঘটিত হয় বেনিয়া নীলকর সাহেবদের অন্যারমূলক নীতির বিরুদ্ধে। এ বিদ্রোহই ছিল প্রথম বাংলার কৃষক শ্রেণীর নেতৃত্বে পরিচালিত সফল বিদ্রোহ।
রাবীলবিদ্রোহ: ১৭৭৭ সালে Louis Bono নামে জনৈক এক ফরাসি চন্দননগরে সর্বপ্রথম নীল চাষ শুরু করেনর পবের যাছর ১৭৭৮ সালে C4 সালে Louis Bono এক চংলায় নীল কুঠি স্থাপন করে। শিল্পবিপুরের ফলে ইউরোপে সুতি যন্ত্রের প্রসারতা বৃদ্ধি পরামক একজন ইংরেজ সর্বপ্রথম বাংবাংলার অনুকূল জলবায়ু ও সপ্তা মঞ্জুরির কারণে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় চাষ ইংরেজ ও বাংলায় নীল চাষকে একটি লাভাছনায় কাবিল চাষ প্রেসারের উদ্যোগ নেয় এবংলার কৃষকদের জোরপূর্বক নীল চাষে চাষের অন্যান্য ইউরোপীয় নীলকররা থাকে। তাদের এ দৌরাত্ম্যে বাংলামায় পরিণত করে। নীলকারা বালো আাসে চরম বিপর্যয়। ফলে নীলাজাচার প্রক্রিয়ায় ও নীলকরদের পোতের চাপে নিমের পাক লাক্ষ কৃষকের জীবনে দেত নীল চাষে নিরুৎসাহিত হয় এবং নীল চাষ ভারতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ১৮৫৯-৬০ সালে এ আমায় কৃষককুল শোবককে যে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলে, তাই ব্রিটিশ বাংলার ইতিহাসে নীলবিদ্রোহ নামে খ্যাত।
উপসংহার: উপযুক্ত আলোচনার শেষে বলা যায় যে, নীলবিদ্রোহের ব্যাপকতা জটিল রূপ ধারণ করায় ইংরেজ সরকার একটি ‘নীল কমিশন গঠন করোর বীশষে বোনা যায় বেং টিপবিবোর আন্দোলন। এ আন্দোলনের মাধ্যমে ইংরেজ সরকার বুঝতে পারে যে দমনমূলক নীতি প্রবর্তন করে নীল চাষ করতে বাধ্য করা সম্ভব নয়। কৃষকদের জীবনে চরম বিপর্যয় অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে নীল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।