পলাশীর যুদ্ধের উপর একটি নির্বন্ধ লিখ।

পলাশীর যুদ্ধের উপর একটি নির্বন্ধ লিখ।

পামীর যুদ্ধ সম্পর্কে যা জান বিশ্ব বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকেরই মাধ্যদের কাছে পলাশীর প্রান্তরে ভূমিকা : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জাতহাসে পলাশীর যুদ্ধ বলে পরিচিত। এ যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলায় স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয় এবং দুইশত বছরের জন্যে ইংরেজ শাসন কায়েম হয়।

 

নিতালপাশাক মিত হয় এবং বছরে জন্যে ইংরোঙ্গনে আরোহণ করলে তার দুই খালা বা মেনে নেয় নি। ফলে তারা নবাবেরানীর যুদ্ধের কারণ : নবাব সিরাজউদ্দৌলা। সিংহাসনেএ অবস্থায় ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে নামে। ইংরেজরা বাণিজ্য সনদের অন্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। অপরদিকে, ইংবোজোর আদেশ লঙ্ঘন করে দুর্গ নির্মাণ করে। অবশেষে নবাবের খালা ঘসেটি বেগমপব্যবহার করে শুরন্ত ফাঁকি দেয় এংরেজদের সাথে যোগ দেয়। আর এরই পরিণতি হিসেবে দেখা দেয় পলাশীর যুদ্ধ।

 

২. পলাশীর যুদ্ধের ঘটনা : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে নবাবের বাহিনী ও ইংরেজ বাহিনী এক সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পলাশীর যুদ্ধের ঘটনা : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে ২৩ জুন দুপাসনাবাহিনী নিয়ে নিষ্ক্রিয় থাকে। অপরদিকে, মীর মদন ও মোহন লাল যুদ্ধক্কেরে বন্ধনমা রং রে রায়দুর্শার গারোর করে আনে তখন মীরজাফর তার বিশ্বাসঘাতকতার শেষ চাল চালে। মীরজাফর যুদ্ধ বন্ধের আদেশ দেয়। ইংরেজরা যুদ্ধ অবস্থায় পরিশ্রান্ত নবাব বাহিনীর উপর পেছন থেকে হামলা করে। ফলে নবাব বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং নবাব যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়ন করেন। পরে তিনি ভগবান গোলায় ধরা পড়েন এবং মীরজাফরের পুত্র মীরনের আদেশে মোহাম্মদী বেগ কর্তৃক নিহত হন।

 

৩. পলাশীর যুদ্ধের ফলাফল: পলাশীর যুদ্ধের ফলে বঙ্গ-ভারতের রাজনৈতিক জীবনে যে পরিবর্তন সূচিত হয় সেগুলো নিম্নরূপ:

 

১. মীরজাফর মসনদ লাভ করে;

 

২. ইংরেজরা প্রচুর অর্থসহ ২৪ পরগনার জমিদারি লাভ করে;

 

৩. কোম্পানির মর্যাদা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়;

 

৪. এ যুদ্ধ ইঙ্গ-ফরাসি যুদ্ধের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে এবং ৫. সমগ্র পাক-ভারত বিজয়ের জন্যে ইংরেজদের পথ প্রশস্ত হয় এবং সর্বোপরি বাংলার স্বাধীনতা লোপ পায়।

উপসংহার: পরিশেষে বলা যায় যে, পলাশীর যুদ্ধে বিজয় ইংরেজদের কোন সামরিক শক্তির বিজয় ছিল না, এটা ছিল বিশ্বাসঘাতকতার সুযোগে যুদ্ধের মাধ্যমে শক্তি প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করা। তথাপি এ যুদ্ধ ভারতের মধ্যযুগের অবসান এবং আধুনিক যুগের সূত্রপাত ঘটায়।