চীনের প্রাচীর | চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত?

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচাইতে বড় স্থাপত্য হচ্ছে চীনের প্রাচীর বা মহাপ্রাচীর। চীনের প্রাচীরের নাম শুনেন নি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া অনেক মুশকিল। চীনের প্রাচীর গুলো খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে থেকে খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতক পর্যন্ত তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়েছিল চীনের উত্তর সীমান্ত রক্ষা করার জন্য। সে সময় এরকম অনেকগুলো প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল তবে চীনের প্রথম সম্রাট কিন শি হুয়াং এর অধীনে নির্মিত 220 খ্রিস্টপূর্ব থেকে 200 খ্রিস্টপূর্বাব্দ মধ্যবর্তী সময় এর প্রাচীরটি সবচাইতে বিখ্যাত।

 

আর বর্তমানের প্রাচীরটি নির্মাণ করেছিলেন মিং রাজবংশের শাসন আমলে। চীনের প্রাচীরের নাম আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু এর দৈর্ঘ্য প্রস্থ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে আমরা অনেকেই এখনও অবগত নই। তাই আমার মত আপনারাও যারা চীনের মহাপ্রাচীর সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। আশা করছে আজকের এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে সম্পূর্ণ পড়লে wall of china সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকবে না। চলুন তাহলে আর বেশি কথা না বাড়িয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত সম্পর্কে এবং চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত সেই সম্পর্কে।

 

আরো দেখুনঃ চীনের আয়তন কত?

 

চীনের প্রাচীর

চীনের মহাপ্রাচীরের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল কিন্তু সাম্রাজ্যের সময় থেকে প্রায় খ্রিস্টপূর্ব 208 সালের দিকে সৈনিক বা চাইনিজরা শুরু করেছিলেন চীনের প্রাচীরের মূল অংশের নির্মাণ কাজ। এই মহাপ্রাচীর সর্বপ্রথম ব্যবহার করেছিলেন চীনের প্রথম সম্রাট কিন সি হুয়াং। তিনি এই প্রাচীরটি দীর্ঘ করে নির্মাণ করেছেন যাতে করে তিনি নিজের সাম্রাজ্য কে এবং নিজেকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন।

 

 

 

 

 

চীনের এই মহাপ্রাচীর ছিল উত্তর চীনের উপজাতি সুইং নু এর বিরুদ্ধে প্রথম স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এছাড়াও এটি চীনের প্রকৃতিক বাধাগুলো ছাড়া অন্যান্য অঞ্চল পাহারাদার কাজেও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

 

চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত?

চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় 8851.8 কিলোমিটার এবং উচ্চতা হচ্ছে 5 থেকে 8 মিটার। চীনের এই মহাপ্রাচীর টি সাংহাই পাস নামক স্থান থেকে শুরু হয়ে লকনো নামক স্থানে এসে শেষ হয়েছে। চীনের মহাপ্রাচীর 16 শতকের দিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। গণচীনের পুরো উত্তর অংশজুড়েই চীনের মহাপ্রাচীর বিস্তৃতভাবে রয়েছে।

 

 

 

 

 

 

মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচাইতে বড় স্থাপত্য হচ্ছে চীনের প্রাচীর বা মহাপ্রাচীর। চীনের প্রাচীরের নাম শুনেন নি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া অনেক মুশকিল। চীনের প্রাচীর গুলো খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে থেকে খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতক পর্যন্ত তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়েছিল চীনের উত্তর সীমান্ত রক্ষা করার জন্য। সে সময় এরকম অনেকগুলো প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল তবে চীনের প্রথম সম্রাট কিন শি হুয়াং এর অধীনে নির্মিত 220 খ্রিস্টপূর্ব থেকে 200 খ্রিস্টপূর্বাব্দ মধ্যবর্তী সময় এর প্রাচীরটি সবচাইতে বিখ্যাত।

 

আর বর্তমানের প্রাচীরটি নির্মাণ করেছিলেন মিং রাজবংশের শাসন আমলে। চীনের প্রাচীরের নাম আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু এর দৈর্ঘ্য প্রস্থ এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে আমরা অনেকেই এখনও অবগত নই। তাই আমার মত আপনারাও যারা চীনের মহাপ্রাচীর সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। আশা করছে আজকের এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে সম্পূর্ণ পড়লে wall of china সম্পর্কে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকবে না। চলুন তাহলে আর বেশি কথা না বাড়িয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত সম্পর্কে এবং চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত সেই সম্পর্কে।

 

আরো দেখুনঃ চীনের আয়তন কত?

 

চীনের প্রাচীর

চীনের মহাপ্রাচীরের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল কিন্তু সাম্রাজ্যের সময় থেকে প্রায় খ্রিস্টপূর্ব 208 সালের দিকে সৈনিক বা চাইনিজরা শুরু করেছিলেন চীনের প্রাচীরের মূল অংশের নির্মাণ কাজ। এই মহাপ্রাচীর সর্বপ্রথম ব্যবহার করেছিলেন চীনের প্রথম সম্রাট কিন সি হুয়াং। তিনি এই প্রাচীরটি দীর্ঘ করে নির্মাণ করেছেন যাতে করে তিনি নিজের সাম্রাজ্য কে এবং নিজেকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন।

 

 

Yচীনের এই মহাপ্রাচীর ছিল উত্তর চীনের উপজাতি সুইং নু এর বিরুদ্ধে প্রথম স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এছাড়াও এটি চীনের প্রকৃতিক বাধাগুলো ছাড়া অন্যান্য অঞ্চল পাহারাদার কাজেও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

 

চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত?

চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় 8851.8 কিলোমিটার এবং উচ্চতা হচ্ছে 5 থেকে 8 মিটার। চীনের এই মহাপ্রাচীর টি সাংহাই পাস নামক স্থান থেকে শুরু হয়ে লকনো নামক স্থানে এসে শেষ হয়েছে। চীনের মহাপ্রাচীর 16 শতকের দিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। গণচীনের পুরো উত্তর অংশজুড়েই চীনের মহাপ্রাচীর বিস্তৃতভাবে রয়েছে।

 

আরো দেখুনঃ

 

ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলার দূরত্ব.

বাংলাদেশের আয়তন কত?

উপসংহার: চীনের এই মহা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল মূলত শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য যদিও এই প্রাচীরটি আক্রমণকারীদের তিনি প্রবেশ করতে তেমন একটা কার্যকরভাবে ভালো হতে পারেনি তবুও এটি চীনা সভ্যতার একটি স্থায়ী শক্তিৱ শক্তিশালী প্রতীক হিসেবে কার্যকর হয়েছিল। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা চীনের প্রাচীর সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন।

 

আমি খুব উপরে খুব সুন্দরভাবে চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য কত এ ব্যাপারে আলোচনা করেছি এবং চীনের প্রাচীর সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার পরেও আপনাদের যদি wall of china সম্পর্কে আরো কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে এখনি তা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। আমার যত দ্রুত সম্ভব আপনাদের কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।