বর্তনী ও চলবিদ্যুৎ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর এক নজরে দেখে নিন।
১. ভোল্টমিটারকে বর্তনীর সাথে কীভাবে সংযুক্ত করতে হয়?
উত্তর: ভোল্টমিটারকে বর্তনীর সাথে সমান্তরালে সংযুক্ত করতে হয়।
২. বাংলাদেশে পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ প্রতি সেকেন্ডে কত বার দিক পরিবর্তন করে?
উত্তর: ৫০ বার।
৩. অপর্যায় বৃত্ত প্রবাহরে সৃষ্টি হয় কোথায়?
উত্তর: ডিসি জেনারেটর ও ব্যাটারি।
৪. ফিউজ প্রস্তুত করা হয় কোন দুটি মৌলের সাহায্যে?
উত্তর: সীসা ও টিন।
৫. বিভব পার্থক্যের একক কোনটি?
উত্তর: ভোল্ট।
৬. রোধের একক কি?
উত্তর: ওহম।
৭. প্রেসার কুকারে রান্না করলে শতকরা কত ভাগ বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়?
উত্তর: ২৫ ভাগ।
৮. টিভির জন্য কত অ্যাম্পিয়ারের ফিউজ ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ৫।
৯. তড়িৎ প্রবাহের একক কোনটি?
উত্তর: অ্যাম্পিয়ার।
১০. বৈদ্যুতিক কেটলির জন্য কোন মানের ফিউজটি ব্যবহার করা উপযোগী?
উত্তর: ১৫ অ্যাম্পিয়ার।
১১. কোন যন্ত্রের সাহায্যে বর্তনীর দুই বিন্দুর বিভব পার্থক্য নির্ণয় করা হয়?
উত্তর: ভোল্টমিটার।
১২. পর্যায়বৃত্ত প্রবাহের উৎস্য কোনটি?
উত্তর: জেনারেটর।
১৩. বিদ্যুৎ প্রবাহের একক কি?
উত্তর: অ্যাম্পিয়ার।
১৪. অ্যামিটারের ধনাত্মক প্রান্তটি কোন রঙের হয়?
উত্তর: লাল।
১৫. ইস্ত্রির জন্য কত অ্যাম্পিয়ারের ফিউজ ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ১৫ অ্যাম্পিয়ার।
১৬. বিভবের আন্তর্জাতিক ব্যবহারিক একক কি?
উত্তর: ভোল্ট।
১৭. বাড়ির মেইন ফিউজ সাধারণত কত অ্যাম্পিয়ারের হয়?
উত্তর: ৩০ বা ৬০।
১৮. পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচলে বাধাগ্রস্ত হয় তা হলো?
উত্তর: রোধ।
১৯. স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষের শরীরের রোধ কত ওহম?
উত্তর: ৫০,০০০।
২০. বৈদ্যুতিক পাখা চালানোর জন্য কত অ্যাম্পিয়ার ফিউজ প্রয়োজন?
উত্তর: ৫।
২১. তড়িৎ প্রবাহের অস্তিত্ব ও পরিমাণ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় কোনটি?
উত্তর: গ্যালভানোমিটার।
২২. তড়িৎ প্রবাহ কয় প্রকার?
উত্তর: ২।
২৩. কোন বিজ্ঞানী ওহমের সূত্রটি আবিষ্কার করেন?
উত্তর: জর্জ সইমন।
২৪. তারের প্রস্থচ্ছেদ দ্বিগুণ হলে এর রোধ কত হবে?
উত্তর: অর্ধেক।
২৫. যুক্তরাষ্ট্রে পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ প্রতি সেকেন্ডে কতবার দিক পরিবর্তন করে?
উত্তর: ৬০।
২৬. অ্যামিটারের সংযোগ প্রান্তদ্বয়ের বর্ণ কেমন?
উত্তর: লাল ও কালো।
২৭. বিদ্যুৎ প্রবাহে সহায়তা করে কোনটি?
উত্তর: ইলেক্ট্রন।
২৮. তড়িৎ প্রবাহের জন্য দুটি অবস্থানে কোনটি অবশ্যই থাকতে হবে?
উত্তর: বিভব পার্থক্য।
২৯. অপর্যাবৃত্ত প্রবাহের উৎস কোনটি?
উত্তর: ব্যাটারি।
৩০. কোনটি পর্যাবৃত্ত প্রবাহের উৎস?
উত্তর: ডায়নামো।
৩১. টর্চের ব্যাটারি থেকে কোন বিদ্যুৎ প্রবাহ পাওয়া যায়?
উত্তর: অপর্যাবৃত্ত।
৩২. কোনো পরিবাহকের প্রস্থচ্ছেদ বৃদ্ধি করে মোটা করলে এর রোধের কি হবে?
উত্তর: হ্রাস পাবে।
৩৩. পরিবাহকের দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য বেশি হলে, কোনটি ঘটবে?
উত্তর: তড়িৎ প্রবাহ বেশি হবে।
৩৪. সাধারনত বর্তনীতে তড়িৎ যন্ত্র ও উপকরণসমূহকে কয়ভাগে সংযুক্ত করা হয়?
উত্তর: ২ ভাগে।
৩৫. কোনো পদার্থের রোধ কম হলে কি ঘটবে?
উত্তর: বেশি বিদ্যুৎ প্রবাহিত হবে।
৩৬. সিরিজ বর্তনীতে সবগুলো বাল্বের জন্য কয়টি সুইচ থাকে?
উত্তর: একটি।
৩৭. ঘরবাড়িতে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানোর জন্য সাধারণত কোন ধরনের বর্তনী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: সমান্তরাল বর্তনী্
৩৮. অ্যামিটারে কয়টি সংযোগ প্রান্ত থাকে?
উত্তর: ১টি।
৩৯. কি পরিমাপ করতে ভোল্টমিটার ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: বিভব পার্থক্য।
৪০. বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে কি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ফিউজ তার।
৪১. কোনটির জন্য বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়?
উত্তর: ইলেক্ট্রন প্রবাহের জন্য।
৪২. পরিবাহীর প্রস্থচ্ছেদ হ্রাস পেলে তড়িৎ প্রবাহের কি পরিবর্তন ঘটে?
উত্তর: হ্রাস পায়।
৪৩. অ্যামিটারের ধনাত্মক প্রান্তের রং কিরকম?
উত্তর: লাল।
৪৪. তড়িৎ প্রবাহের অস্তিত্ব ও পরিমান নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় কোনটি?
উত্তর: গ্যালভানোমিটার।
৪৫. কোনটি বিদ্যুৎ অপরিবাহী বা অন্তরক?
উত্তর: রবার।