সমযোজী যৌগকে নিম্নরূপে চিহ্নিত করা যায়।
১. সমযোজী যৌগসমূহের গলনাংক ও স্ফুটনাংক কম হয়। যার কারণে কম তাপে সমযোজী যৌগ কঠিন অবস্থা থেকে তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরীত হয়।
২. সমযোজী যৌগ কঠিন বা গলিত কোন অবস্থাতেই বিদ্যুৎ পরিবহন করে না।
৩. সমযোজী যৌগ পোলার দ্রাবক পানিতে দ্রবীভূত হয় না।
৪. অধাতু-অধাতু ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী বন্ধন গঠন করে।
৫. সমযোজী যৌগ সাধারণত অপোলার দ্রাবকে (যেমনঃ বেনজিন, ইথার ইত্যাদি) দ্রবীভূত হয়।
৬. অধিকাংশ সমযোজী যৌগ গ্যাসীয় অবস্থায় বিরাজ করে।
উপরোক্ত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সমযোজী যৌগকে চিহ্নিত করা যায়।