প্রশ্ন-১. ওয়েবসাইট (Website) কাকে বলে?
উত্তর : একই ডোমেইনের অধীনে একাধিক ওয়েব পেইজের সমিষ্টিকে ওয়েবসাইট (Website) বলে।
প্রশ্ন-২. ওয়েবসাইট কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : ওয়েবসাইট প্রধানত দুই প্রকার। যথা– ১. স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট এবং ২. ডাইনামিক ওয়েবসাইট।
প্রশ্ন-৩. ওয়েব ব্রাউজার কি?
উত্তর : ওয়েব ব্রাউজার হলো ওয়ার্ল্ড ওয়াইড রিসোর্স থেকে তথ্য খুঁজে বের করা, উপস্থাপন করা এবং সংরক্ষণ করার একটি এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
প্রশ্ন-৪. সামাজিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?
উত্তর : যে সকল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ তৈরি হয় তাকে সামাজিক ওয়েবসাইট বলে।
প্রশ্ন-৫. এডুকেশনাল ওয়েবসাইট কাকে বলে?
উত্তর : যে সকল ওয়েবসাইটে বিভিন্ন শিক্ষামূলক কন্টেন্ট পাওয়া যায় কিংবা শিক্ষামূলক উদ্যোগে যে সকল ওয়েবসাইট তৈরি করা হয় সেগুলোকে এডুকেশনাল বা শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট বলে। বর্তমান বিশ্বে জ্ঞান অর্জনের এক অন্যতম জনপ্রিয় উৎস হলো বিভিন্ন শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট।
প্রশ্ন-৬. স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কী?
উত্তর : যে সকল ওয়েবসাইটের ডেটার মান ওয়েব পেইজ লোডিং বা চালু করার পর পরিবর্তন করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলে।
প্রশ্ন-৭. আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) কী?
উত্তর : ইন্টারনেটের প্রত্যেকটি কম্পিউটারের জন্য আলাদা একটি পরিচয় বা আইডেন্টিটি থাকে যা আইপি অ্যাড্রেস নামে পরিচিত।
প্রশ্ন-৮. ডোমেইন নেম (Domain Name) কি?
উত্তর : ডোমেইন নেম বা DNS হচ্ছে আইপি অ্যাড্রেসের একটি আলফানিউমেরিক ক্যারেক্টার বা নাম্বার সম্বলিত ঠিকানা।
প্রশ্ন-১০. URL কি?
উত্তর : ওয়েব অ্যাড্রেস URL নামে পরিচিত। URL এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Universal/Uniform Resource Locator।
প্রশ্ন-১১. HTTP কি?
উত্তর : ল্যারি স্যাঙ্গার এবং জিমি ওয়েলস হলেন উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা।
প্রশ্ন-১৩. ইউটিউব কী ধরনের সাইট?
উত্তর : ইউটিউব হলো ভিডিও শেয়ারিং সাইট।
প্রশ্ন-১৪. টুইটার প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর : টুইটার প্রতিষ্ঠাতা করেন- জ্যাক ডোরসে, নোয়া গ্লাস, বিয স্টোন, ইভান উইলিয়ামস
প্রশ্ন-১৫. বাংলাপিডিয়া কি?
উত্তর : বাংলাপিডিয়া বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় জ্ঞানকোষ।
প্রশ্ন-১৬. টুইটার কি?
উত্তর : টুইটার সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা ও মাইক্রোব্লগিংয়ের একটি ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ১৪০ অক্ষরের বার্তা আদান- প্রদান ও প্রকাশ করতে পারেন । এই বার্তাগুলোকে টুইট বলা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন-১৭. ওয়েবসাইট টেস্টিং ও ডিবাগিং বলতে কি বুঝ?
উত্তর : টেস্টিং ও ডিবাগিং হলো ওয়েবসাইট ডিজাইনের শেষ ধাপ। সাইট তৈরির পর সেটি বারংবার টেস্ট করা প্রয়োজন। কোডে ভুল পেলে সেগুলো ডিবাগিং বা ঠিক করতে হবে। ভিন্ন ভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ও ব্রাউজারে এগুলো চেক করে নেয়া প্রয়োজন। সর্বোপরি সাইটটি যেন ব্রাউজার কম্প্যাটিবল হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
প্রশ্ন-১৮. বর্তমানে ওয়েবপেজে Hyperlink একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান– ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ওয়েবপেজের বিভিন্ন ধরনের তথ্যাবলির ভেতর ভার্চুয়াল সংযোগ স্থাপন করার ব্যবস্থাই হচ্ছে হাইপারলিংক।
বর্তমানে ওয়েবপেজে হাইপারলিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কারণ, হাইপারলিংক ব্যবহার করে একই ডকুমেন্ট এর বিভিন্ন পেজে অথবা এক ডকুমেন্ট থেকে একই অবস্থানের অথবা ভিন্ন কোনো অবস্থানের ভিন্ন কোনো ডকুমেন্টের পেজে সহজে যাওয়া যায়। এছাড়া প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুত প্রদর্শন করা যায় এবং সর্বপরি ব্রাউজারকারীর সময় বাঁচে।