প্রশ্ন-১. সম্পাদ্যে যা করণীয়, তাকে কী বলা হয়?
উত্তর : অঙ্কন।
প্রশ্ন-২. যে প্রতিজ্ঞায় কোনো জ্যামিতিক বিষয়কে যুক্তি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত করা হয় তাকে কী বলে।
উত্তর : উপপাদ্য।
প্রশ্ন-৩. কোনো সম্পাদ্যে যা দেওয়া থাকে, তাকে কী বলা হয়?
উত্তর : উপাত্ত।
প্রশ্ন-৪. জ্যামিতিতে যে সকল বিষয়ের আলোচনা করা হয়, তাদের কী বলে?
উত্তর : প্রতিজ্ঞা।
প্রশ্ন-৫. উপপাদ্যের কোন অংশে প্রতিজ্ঞা সমাধানের জন্য অতিরিক্ত অঙ্কন করতে হয়?
উত্তর : অঙ্কন।
প্রশ্ন-৬. উপপাদ্যের কোন অংশে প্রতিজ্ঞার বিষয়টি সরলভাবে বর্ণনা করা হয়?
উত্তর : সাধারণ নির্বচন।
প্রশ্ন-৭. সম্পাদ্য ও উপপাদ্য কিসের প্রকারভেদ?
উত্তর : প্রতিজ্ঞা।
প্রশ্ন-৮. দুইটি সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা ছেদ করলে মোট কতটি কোণ উৎপন্ন হয়?
উত্তর : 8।
প্রশ্ন-৯. দুইটি সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা ছেদ করলে মোট কত শ্রেণির কোণ উৎপন্ন হয়?
উত্তর : 4।
প্রশ্ন-১০. প্রতিজ্ঞা কাকে বলে?
উত্তর : জ্যামিতিতে যে সকল বিষয়ের আলোচনা করা হয়, সাধারণভাবে তাদেরকে প্রতিজ্ঞা বলে।
প্রশ্ন-১১. সম্পাদ্য কাকে বলে?
উত্তর : সম্পাদ্যের সাধারণত তিনটি অংশ থাকে। যথা : ১. উপাত্ত, ২. অঙ্কন ও ৩. প্রমাণ।
প্রশ্ন-১৩. উপপাদ্য কাকে বলে?
উত্তর : যে প্রতিজ্ঞায় কোনো জ্যামিতিক বিষয়কে যুক্তি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত করা হয়, তাকে উপপাদ্য বলে।
প্রশ্ন-১৪. উপপাদ্যের কয়টি অংশ থাকে?
উত্তর : উপপাদ্যের সাধারণত চারটি অংশ থাকে। যথা– ১. সাধারণ নির্বচন, ২. বিশেষ নির্বচন, ৩. অঙ্কন ও ৪. প্রমাণ।
প্রশ্ন-১৫. অনুসিদ্ধান্ত কাকে বলে?
উত্তর : কোনো জ্যামিতিক প্রতিজ্ঞা প্রতিষ্ঠিত করে এর সিদ্ধান্ত থেকে এক বা একাধিক যে নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়, তাদেরকে অনুসিদ্ধান্ত বলে।
প্রশ্ন-১৬. ছেদক কাকে বলে?
উত্তর : কোনো সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে বিভিন্ন বিন্দুতে ছেদ করলে, সরলরেখাটিকে ছেদক বলে।
প্রশ্ন-১৭. অনুরূপ কোণগুলোর বৈশিষ্ট্য কী কী?
উত্তর : (ক) কোণের কৌণিক বিন্দু আলাদা (খ) ছেদকের একই পাশে অবস্থিত।
প্রশ্ন-১৮. একান্তর কোণগুলোর বৈশিষ্ট্য কী কী?
উত্তর : (ক) কোণের কৌণিক বিন্দু আলাদা (খ) ছেদকের বিপরীত পাশে অবস্থিত (গ) সরলরেখা দুইটির মধ্যে অবস্থিত।