উত্তর : মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি।
প্রশ্ন-২. জাহান্নাম কয়টি?
উত্তর : জাহান্নাম সাতটি।
প্রশ্ন-৩. তাকদিরের নিয়ন্ত্রক কে?
উত্তর : তাকদিরের নিয়ন্ত্রক আল্লাহ তায়ালা।
প্রশ্ন-৪. কোন দিন সকল মানুষকে এক বিশাল ময়দানে সমবেত করা হবে?
উত্তর : কিয়ামতের দিন সকল মানুষকে এক বিশাল ময়দানে সমবেত করা হবে।
প্রশ্ন-৫. ‘রিসালাত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘রিসালাত’ শব্দের অর্থ সংবাদ বহন।
প্রশ্ন-৬. ইমান অর্থ কী?
উত্তর : ইমান অর্থ বিশ্বাস।
প্রশ্ন-৭. শাফায়ত কয় প্রকার?
উত্তর : শাফায়ত দুই প্রকার।
প্রশ্ন-৮. আখিরাত বা পরকালের কয়টি পর্যায় রয়েছে?
উত্তর : আখিরাত বা পরকালের দুটি পর্যায় রয়েছে।
প্রশ্ন-৯. ইমানের মূলকথা কী?
উত্তর : ইমানের মূলকথা হলো আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর রাসুল।
প্রশ্ন-১০. ‘আখিরাত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘আখিরাত’ শব্দের অর্থ পরকাল।
প্রশ্ন-১১. বিচার দিনের মালিক কে?
উত্তর : বিচার দিনের মালিক আল্লাহ তায়ালা।
প্রশ্ন-১২. ‘আসমাউল হুসনা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘আসমাউল হুসনা’ শব্দের অর্থ সুন্দর নামসমূহ।
প্রশ্ন-১৩. ইসলামের চরম শত্রু কারা?
উত্তর : মুনাফিকরা ইসলামের চরম শত্রু।
প্রশ্ন-১৪. ‘হাসিবুন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘হাসিবুন’ শব্দের অর্থ হিসাব গ্রহণকারী।
প্রশ্ন-১৫. ‘তাকদির’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘তাকদির’ শব্দের অর্থ ‘ভাগ্য’ বা ‘নিয়তি’।
প্রশ্ন-১৬. ইসলামের প্রধান ভিত্তি কী?
উত্তর : ইসলামের প্রধান ভিত্তি হলো আকাইদ।
প্রশ্ন-১৭. ‘মুহাইমিনুন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘মুহাইমিনুন’ শব্দের অর্থ নিরাপত্তা দানকারী, রক্ষণাবেক্ষণকারী, আশ্রয়দাতা।
প্রশ্ন-১৮. আকাইদ কী?
উত্তর : ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর ওপর পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাস স্থাপন করাই আকাইদ।
প্রশ্ন-১৯. ছোট আসমানি কিতাবগুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর : ছোট আসমানি কিতাবগুলোকে সহিফা বলা হয়।
প্রশ্ন-২০. ‘নিফাক’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘নিফাক’ শব্দের অর্থ ভণ্ডামি, কপটতা, প্রতারণা, দ্বিমুখী নীতি ইত্যাদি।
প্রশ্ন-২১. ‘খতমে নবুয়ত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘খতমে নবুয়ত’ শব্দের অর্থ- নবীগণের দায়িত্বের পরিসমাপ্তি বা নবুয়তের সমাপ্তি।
প্রশ্ন-২২. ‘রাউফুন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘রাউফুন’ শব্দের অর্থ- অতিশয় দয়াবান, পরম দয়ালু, অতি স্নেহশীল।
প্রশ্ন-২৩. আল্লাহ তায়ালার কয়টি গুণবাচক নাম রয়েছে?
উত্তর : আল্লাহ তায়ালার ৯৯টি গুণবাচক নাম রয়েছে।
প্রশ্ন-২৪. জান্নাতের স্তর কয়টি?
উত্তর : জান্নাতের স্তর আটটি।
প্রশ্ন-২৫. মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি কি কি?
উত্তর : জাহান্নাম হলো চির শাস্তির স্থান।
প্রশ্ন-২৭. জাহান্নামীদের পানীয় কী হবে?
উত্তর : নিজেদের উত্তপ্ত রক্ত ও পুঁজই হবে জাহান্নামীদের পানীয়।
প্রশ্ন-২৮. জান্নাতে কারা থাকবে?
উত্তর : মুমিনরা জান্নাতে থাকবে।
প্রশ্ন-২৯. বেহেশতের চাবি কী?
উত্তর : সালাত বেহেশতের চাবি।
প্রশ্ন-৩০. জান্নাত লাভের জন্য সর্বপ্রথম কোনটি প্রয়োজন?
উত্তর : জান্নাত লাভের জন্য সর্বপ্রথম ইমান আনা প্রয়োজন।
প্রশ্ন-৩১. জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে কতগুণ উত্তপ্ত হবে?
উত্তর : জাহান্নামের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে সত্তরগুণ হবে।
প্রশ্ন-৩২. চিরশান্তির স্থান কোনটি?
উত্তর : চিরশান্তির স্থান হলো জান্নাত।
প্রশ্ন-৩৩. সর্বশ্রেষ্ঠ জান্নাতের নাম কী?
উত্তর : সর্বশ্রেষ্ঠ জান্নাতের নাম হলো জান্নাতুল ফিরদাউস।
প্রশ্ন-৩৪. ‘জান্নাত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘জান্নাত’ শব্দের অর্থ উদ্যান, বাগান, আবৃত স্থান।
প্রশ্ন-৩৫. জাহান্নামের অধিবাসী কারা?
উত্তর : যারা ইমান আনে না তারা জাহান্নামের অধিবাসী।
প্রশ্ন-৩৬. ইমানের কয়টি দিক রয়েছে?
উত্তর : ইমানের তিনটি দিক রয়েছে।
প্রশ্ন-৩৭. মুমিন ব্যক্তির অপরিহার্য দায়িত্ব কী?
উত্তর : মুমিন ব্যক্তির অপরিহার্য দায়িত্ব নৈতিকতা অনুসরণ করা।
প্রশ্ন-৩৮. মুমিন ব্যক্তি কার আনুগত্য করে?
উত্তর : মুমিন ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করে।
প্রশ্ন-৩৯. ইমানের মৌলিক বিষয় কয়টি?
উত্তর : ইমানের মৌলিক বিষয় সাতটি।
প্রশ্ন-৪০. ইমানের সর্বপ্রথম বিষয় কী?
উত্তর : ইমানের সর্বপ্রথম বিষয় হলো আল্লাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস।
প্রশ্ন-৪১. যে ব্যক্তি নিফাকি করে তাকে কী বলা হয়?
উত্তর : যে ব্যক্তি নিফাকি করে তাকে মুনাফিক বলা হয়।
প্রশ্ন-৪২. হাদিস শরিফে আল্লাহ তায়ালার কয়টি গুণবাচক নামের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : হাদিস শরিফে আল্লাহ তায়ালার ৯৯টি গুণবাচক নামের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন-৪৩. প্রকৃত রক্ষাকর্তা কে?
উত্তর : প্রকৃত রক্ষাকর্তা হলেন মহান আল্লাহ।
প্রশ্ন-৪৪. ‘আল্লাহ সামাদুন’ অর্থ কী?
উত্তর : ‘আল্লাহ সামাদুন’ অর্থ আল্লাহ অমুখাপেক্ষী।
প্রশ্ন-৪৫. গাফফার শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : গাফফার শব্দের অর্থ অতি ক্ষমাশীল।
প্রশ্ন-৪৬. রিসালাতে বিশ্বাস করা কী?
উত্তর : রিসালাতে বিশ্বাস করা ফরজ বা আবশ্যক।
প্রশ্ন-৪৭. ফেরেশতাগণের মধ্যে কয়জন প্রসিদ্ধ ফেরেশতা রয়েছেন?
উত্তর : ফেরেশতাগণের মধ্যে চারজন প্রসিদ্ধ ফেরেশতা রয়েছেন।
প্রশ্ন-৪৮. ফেরেশতাগণ সর্বদা কোন কাজে রত থাকেন?
উত্তর : ফেরেশতাগণ সর্বদা আল্লাহর জিকির ও তাসবিহ পাঠে রত থাকেন।