প্রশ্ন-১. ওহমের সূত্র আমরা কী কাজে ব্যবহার করে থাকি?
উত্তর : গাণিতিক নিয়মে বৈদ্যুতিক সার্কিটের কারেন্ট, ভোল্টেজ, রেজিস্ট্যান্স, তারের সাইজ ও পাওয়ার নির্ণয় করার কাজে আমরা ওহমের সূত্র ব্যবহার করে থাকি।
প্রশ্ন-২. ভোল্টেজ V, কারেন্ট I এবং রেজিস্ট্যান্স R অনুযায়ী ওহমের সূত্রটি লেখ।
উত্তর : I = V/R.
প্রশ্ন-৩. ওহমের সূত্র অনুযায়ী যদি কোন নির্দিষ্ট সার্কিটের ভোল্টেজকে বাড়ানো হয়, তবে ঐ সার্কিটে কারেন্ট কী হবে?
উত্তর : কারেন্ট বৃদ্ধি পাবে।
প্রশ্ন-৪. যদি একটি সার্কিটের আড়াআড়ি ভোল্টেজ দ্বিগুণ এবং সার্কিটের রেজিস্ট্যান্স অর্ধেক করা হয়, তবে কারেন্ট কী হবে?
উত্তর : তবে কারেন্ট চারগুণ হবে।
উত্তর : নির্দিষ্ট বিভব পার্থক্যে কোন পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্সের মান বেশি হলে প্রবাহিত কারেন্টের মান বিপরীত অনুপাতে কমবে।
প্রশ্ন-৬. কারেন্ট, ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স সম্পর্কিত সূত্রের নাম কী?
উত্তর : ওহমের সূত্র
প্রশ্ন-৭. ওহমের সূত্রের গাণিতিক উপস্থাপনা কী হবে?
উত্তর : I = V/R [এখানে I = কারেন্ট, V = ভোল্টেজ এবং R = রেজিস্ট্যান্স]
প্রশ্ন-৮. কারেন্ট, ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্সের মধ্যকার সম্পর্ক কী?
উত্তর : I = V/R বা, কারেন্ট = ভোল্টেজ/রেজিস্ট্যান্স
প্রশ্ন-৯. কোনো পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য এবং উক্ত পরিবাহীর কারেন্টের অনুপাত একটি ধ্রুব। এই ধ্রুবটি কী?
উত্তর : ধ্রুবটি হলো পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্স।