মৌল হচ্ছে রাসায়নিক পদার্থ। যেমন– H, O, N ইত্যাদি। এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৪টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকি ২৪টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করা হয়। প্রকৃতিতে যে মৌলগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর ৩২টি মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক খনিজ রূপে থাকে (যেমন, তামা, সোনা, রূপা, কার্বন, সালফার ইত্যাদি)। বাকিগুলো বিভিন্ন যৌগ গঠন করে অর্থাৎ যৌগিক খনিজ রূপে বিদ্যমান।
রসায়নে মৌলের গুরুত্ব
প্রকৃতিতে ১১২ টি মৌল রয়েছে। এইসব মৌলের সমন্বয়ে গঠিত হয় লক্ষ লক্ষ যৌগ। আমরা আমাদের চারপাশে যত যৌগ দেখতে পাই সবগুলোই এই ১১২ টি মৌলের কোন না কোনটি দিয়ে তৈরি। সবচেয়ে বেশি যৌগ তৈরি হয় কার্বন দিয়ে। কার্বনের একটি বিশেষ ধর্মের জন্য এটি হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, সালফার প্রভৃতি মৌলের সাথে যুক্ত হয়ে অগণিত যৌগ সৃষ্টি করে। এর সবই পদার্থ, যা রসায়নে আলোচনা করা হয়। তাই রসায়নে মৌলের গুরুত্ব অপরিসীম।
প্রকৃতিতে ১১২ টি মৌল রয়েছে। এইসব মৌলের সমন্বয়ে গঠিত হয় লক্ষ লক্ষ যৌগ। আমরা আমাদের চারপাশে যত যৌগ দেখতে পাই সবগুলোই এই ১১২ টি মৌলের কোন না কোনটি দিয়ে তৈরি। সবচেয়ে বেশি যৌগ তৈরি হয় কার্বন দিয়ে। কার্বনের একটি বিশেষ ধর্মের জন্য এটি হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, সালফার প্রভৃতি মৌলের সাথে যুক্ত হয়ে অগণিত যৌগ সৃষ্টি করে। এর সবই পদার্থ, যা রসায়নে আলোচনা করা হয়। তাই রসায়নে মৌলের গুরুত্ব অপরিসীম।