অধ্যায়-৪ : উদ্ভিদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, ষষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতিতে উদ্দীপকের বিষয়বস্তু ছাড়াও সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের যেকোনো অংশ থেকে জ্ঞানমূলক এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন আসতে পারে। তাই এ অধ্যায়ের সর্বাধিক কমনের উপযোগী কিছু গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রদান করা হলো।

প্রশ্ন-১. মধ্যশিরা কী?
উত্তর :
 একটি সরলপত্রের প্রধান শিরাকে মধ্যশিরা বলা হয়।

প্রশ্ন-২. সরল পত্র কাকে বলে?
উত্তর :
 অখণ্ড পত্রফলক আছে এরূপ পত্রকে সরল পত্র বলে।

প্রশ্ন-৩. প্রধান মূল কাকে বলে?
উত্তর :
 স্থানিক মূল বড় হয়ে যে মূল সৃষ্টি করে তাকে প্রধান মূল বলে।

প্রশ্ন-৪. গুচ্ছমূল কাকে বলে?
উত্তর :
 ভ্রূণমূল নষ্ট হয়ে গুচ্ছাকারে যে মূল সৃষ্টি হয় তাকে গুচ্ছমূল বলে।

প্রশ্ন-৫. পত্রবৃন্ত কী? এর অবস্থান কোথায়?
উত্তর :
 পাতার দণ্ডাকার অংশটিকে পত্রবৃন্ত বা বোঁটা বলে। পত্রমূল ও পত্রফলকের মাঝামাঝি জায়গায় এর অবস্থান।

প্রশ্ন-৬. সপুষ্পক উদ্ভিদ কী? (What is a flowering plant?)
উত্তর :
 যেসব উদ্ভিদের ফুল, ফল ও বীজ হয় তারাই সপুষ্পক উদ্ভিদ।

প্রশ্ন-৭. পত্রকের বিন্যাস অনুযায়ী যৌগিক পত্র কয় ধরনের?
উত্তর : পত্রকের বিন্যাস অনুযায়ী যৌগিক পত্র দুই ধরনের।
প্রশ্ন-৮. পক্ষল যৌগিক পত্র কী?
উত্তর : যে যৌগিক পত্রে পত্রকগুলো র‍্যাকিসে বা অক্ষের দু’ধারে সাজানো থাকে তাই হলো পক্ষল যৌগিক পত্ৰ।

প্রশ্ন-৯. আদর্শ উদ্ভিদ বলা হয় কাকে?
উত্তর :
 আবৃতবীজী সপুষ্পক উদ্ভিকে আদর্শ উদ্ভিদ বলা হয়।

প্রশ্ন-১০. পাতা কী?
উত্তর :
 শাখা-প্রশাখার গায়ে যে চ্যাপ্টা সবুজ অঙ্গ সৃষ্টি হয় তা হলো পাতা বা পত্র।

প্রশ্ন-১১. মূলত্র কী?
উত্তর :
 মূলের শেষ প্রান্তে যে টুপির মতো অংশ থাকে তাই হচ্ছে মূলত্র।

প্রশ্ন-১২. স্থানিক মূলতন্ত্র কী?
উত্তর :
 দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের প্রধান মূল ও এর শাখা-প্রশাখা নিয়ে যে মূলতন্ত্র গঠিত হয় তাকে স্থানিক মূলতন্ত্র বলে।

প্রশ্ন-১৩. অস্থানিক মূল কী?
উত্তর :
 যেসব মূল ভ্রূণমূল থেকে উৎপন্ন না হয়ে কান্ড ও পাতা থেকে উৎপন্ন হয় তা হলো অস্থানিক মূল।

প্রশ্ন-১৪. অগুচ্ছ মূল কী?
উত্তর :
 যেসব মূল একত্রে গাদাগাদি করে জন্মায় না, বরং পরস্পর থেকে আলাদা থাকে তাই হচ্ছে অগুচ্ছ মূল।

প্রশ্ন-১৫. পর্ব কী?
উত্তর :
 কান্ডের যে স্থান থেকে পাতা বের হয় তাকে পর্ব বা সন্ধি বলা হয়।

প্রশ্ন-১৬. পর্বমধ্য কী?
উত্তর :
 পাশাপাশি দুটি পর্বের মধ্যবর্তী অংশকে পর্বমধ্য বলা হয়।

প্রশ্ন-১৭. পত্রকক্ষ কী?
উত্তর :
 কাণ্ডের সাথে পাতা যে কোণ সৃষ্টি করে তাকে পত্রকক্ষ বলে।

প্রশ্ন-১৮. মুকুল কোথায় জন্মে?
উত্তর :
 পত্রকক্ষে মুকুল জন্মে।

প্রশ্ন-১৯. ট্রেইলার বা শয়ান কান্ড কী?
উত্তর :
 যেসব কান্ড মাটির উপরে ছড়িয়ে পড়ে কিন্তু পর্ব থেকে মূল বের হয় না এদেরকে ট্রেইলার বা শয়ান কান্ড বলা হয়।

প্রশ্ন-২০. ক্লাইম্বার বা আরোহিণী কী?
উত্তর :
 যেসব কান্ড কোনো অবলম্বনকে আঁকড়ে ধরে উপরের দিকে বৃদ্ধি লাভ করে তারা হচ্ছে ক্লাইম্বার বা আরোহিণী।

প্রশ্ন-২১. পত্রমূল কী?
উত্তর :
 পাতার যে অংশ কান্ড বা শাখা-প্রশাখার গায়ে যুক্ত থাকে তা হলো পত্রমূল।

প্রশ্ন-২২. বৃন্ত কী?
উত্তর :
 পাতার দন্ডাকার অংশটি হলো বৃন্ত বা বোঁটা।

প্রশ্ন-২৩. ফলকের গঠনভেদে পাতা কয় প্রকার?
উত্তর :
 ফলকের গঠনভেদে পাতা দুই প্রকার।

প্রশ্ন-২৪. র‌্যাকিস কী?
উত্তর :
 অণুফলকগুলো যে দন্ডে সাজানো থাকে তাকে র‌্যাকিস বলা হয়।

উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর : উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বিষমপৃষ্ঠ পাতা কাকে বলে?
উত্তর : যে সব গাছের পাতা চ্যাপ্টা, সবুজ এবং মাটির সাথে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে, তাকে বিষমপৃষ্ঠ পাতা বলে।
কোন কোন উদ্ভিদের কাণ্ড খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য?
উত্তর : বিরুৎ উদ্ভিদের কাণ্ড খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য।
প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতিতে উদ্দীপকের বিষয়বস্তু ছাড়াও সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের যেকোনো অংশ থেকে জ্ঞানমূলক এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন আসতে পারে। তাই এ অধ্যায়ের সর্বাধিক কমনের উপযোগী কিছু গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রদান করা হলো।

প্রশ্ন-১. মধ্যশিরা কী?
উত্তর :
 একটি সরলপত্রের প্রধান শিরাকে মধ্যশিরা বলা হয়।

প্রশ্ন-২. সরল পত্র কাকে বলে?
উত্তর :
 অখণ্ড পত্রফলক আছে এরূপ পত্রকে সরল পত্র বলে।

প্রশ্ন-৩. প্রধান মূল কাকে বলে?
উত্তর :
 স্থানিক মূল বড় হয়ে যে মূল সৃষ্টি করে তাকে প্রধান মূল বলে।

প্রশ্ন-৪. গুচ্ছমূল কাকে বলে?
উত্তর :
 ভ্রূণমূল নষ্ট হয়ে গুচ্ছাকারে যে মূল সৃষ্টি হয় তাকে গুচ্ছমূল বলে।

প্রশ্ন-৫. পত্রবৃন্ত কী? এর অবস্থান কোথায়?
উত্তর :
 পাতার দণ্ডাকার অংশটিকে পত্রবৃন্ত বা বোঁটা বলে। পত্রমূল ও পত্রফলকের মাঝামাঝি জায়গায় এর অবস্থান।

প্রশ্ন-৬. সপুষ্পক উদ্ভিদ কী? (What is a flowering plant?)
উত্তর :
 যেসব উদ্ভিদের ফুল, ফল ও বীজ হয় তারাই সপুষ্পক উদ্ভিদ।

প্রশ্ন-৭. পত্রকের বিন্যাস অনুযায়ী যৌগিক পত্র কয় ধরনের?
উত্তর : পত্রকের বিন্যাস অনুযায়ী যৌগিক পত্র দুই ধরনের।
প্রশ্ন-৮. পক্ষল যৌগিক পত্র কী?
উত্তর : যে যৌগিক পত্রে পত্রকগুলো র‍্যাকিসে বা অক্ষের দু’ধারে সাজানো থাকে তাই হলো পক্ষল যৌগিক পত্ৰ।

প্রশ্ন-৯. আদর্শ উদ্ভিদ বলা হয় কাকে?
উত্তর :
 আবৃতবীজী সপুষ্পক উদ্ভিকে আদর্শ উদ্ভিদ বলা হয়।

প্রশ্ন-১০. পাতা কী?
উত্তর :
 শাখা-প্রশাখার গায়ে যে চ্যাপ্টা সবুজ অঙ্গ সৃষ্টি হয় তা হলো পাতা বা পত্র।

প্রশ্ন-১১. মূলত্র কী?
উত্তর :
 মূলের শেষ প্রান্তে যে টুপির মতো অংশ থাকে তাই হচ্ছে মূলত্র।

প্রশ্ন-১২. স্থানিক মূলতন্ত্র কী?
উত্তর :
 দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের প্রধান মূল ও এর শাখা-প্রশাখা নিয়ে যে মূলতন্ত্র গঠিত হয় তাকে স্থানিক মূলতন্ত্র বলে।

প্রশ্ন-১৩. অস্থানিক মূল কী?
উত্তর :
 যেসব মূল ভ্রূণমূল থেকে উৎপন্ন না হয়ে কান্ড ও পাতা থেকে উৎপন্ন হয় তা হলো অস্থানিক মূল।

প্রশ্ন-১৪. অগুচ্ছ মূল কী?
উত্তর :
 যেসব মূল একত্রে গাদাগাদি করে জন্মায় না, বরং পরস্পর থেকে আলাদা থাকে তাই হচ্ছে অগুচ্ছ মূল।

প্রশ্ন-১৫. পর্ব কী?
উত্তর :
 কান্ডের যে স্থান থেকে পাতা বের হয় তাকে পর্ব বা সন্ধি বলা হয়।

প্রশ্ন-১৬. পর্বমধ্য কী?
উত্তর :
 পাশাপাশি দুটি পর্বের মধ্যবর্তী অংশকে পর্বমধ্য বলা হয়।

প্রশ্ন-১৭. পত্রকক্ষ কী?
উত্তর :
 কাণ্ডের সাথে পাতা যে কোণ সৃষ্টি করে তাকে পত্রকক্ষ বলে।

প্রশ্ন-১৮. মুকুল কোথায় জন্মে?
উত্তর :
 পত্রকক্ষে মুকুল জন্মে।

প্রশ্ন-১৯. ট্রেইলার বা শয়ান কান্ড কী?
উত্তর :
 যেসব কান্ড মাটির উপরে ছড়িয়ে পড়ে কিন্তু পর্ব থেকে মূল বের হয় না এদেরকে ট্রেইলার বা শয়ান কান্ড বলা হয়।

প্রশ্ন-২০. ক্লাইম্বার বা আরোহিণী কী?
উত্তর :
 যেসব কান্ড কোনো অবলম্বনকে আঁকড়ে ধরে উপরের দিকে বৃদ্ধি লাভ করে তারা হচ্ছে ক্লাইম্বার বা আরোহিণী।

প্রশ্ন-২১. পত্রমূল কী?
উত্তর :
 পাতার যে অংশ কান্ড বা শাখা-প্রশাখার গায়ে যুক্ত থাকে তা হলো পত্রমূল।

প্রশ্ন-২২. বৃন্ত কী?
উত্তর :
 পাতার দন্ডাকার অংশটি হলো বৃন্ত বা বোঁটা।

প্রশ্ন-২৩. ফলকের গঠনভেদে পাতা কয় প্রকার?
উত্তর :
 ফলকের গঠনভেদে পাতা দুই প্রকার।

প্রশ্ন-২৪. র‌্যাকিস কী?
উত্তর :
 অণুফলকগুলো যে দন্ডে সাজানো থাকে তাকে র‌্যাকিস বলা হয়।

উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর : উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বিষমপৃষ্ঠ পাতা কাকে বলে?
উত্তর : যে সব গাছের পাতা চ্যাপ্টা, সবুজ এবং মাটির সাথে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে, তাকে বিষমপৃষ্ঠ পাতা বলে।
কোন কোন উদ্ভিদের কাণ্ড খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য?
উত্তর : বিরুৎ উদ্ভিদের কাণ্ড খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য।