➤ লোহা একটি– মৌলিক পদার্থ।
➤ যে সকল বস্তুকে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করলে দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাকে বলে– যৌগিক পদার্থ।
➤ পদার্থের পরিবর্তন– দুই প্রকার। যথা: ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন।
➤ যেসব কঠিন পদার্থকে উত্তপ্ত করলে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় তাকে বলে– ঊর্ধ্বপাতিত/উদ্বায়ী পদার্থ। যেমন– আয়োডিন, কর্পূর, নিশাদল, বেনজয়িক এসিড ইত্যাদি।
➤ ভর ও আয়তন বিশিষ্ট ভৌত বস্তুকে বলা হয়– পদার্থ।
➤ ঘনত্ব সবচেয়ে কম– গ্যাসীয় পদার্থের।
➤ চাপে আকার ও আয়তন অপরিবর্তিত থাকে– কঠিন পদার্থের।
➤ ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি– কঠিন পদার্থের।
➤ আয়তন ও ভর নির্দিষ্ট কিন্তু আকার অনির্দিষ্ট– তরল পদার্থের।
➤ কঠিন পদার্থের আকার, আকৃতি ও আয়তন– নির্দিষ্ট।
➤ তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটে– পদার্থের অবস্থার।
➤ অণুসমূহ গতিশীল হয় ও দূরে সরে যেতে থাকে– তাপ প্রদানের ফলে।
➤ কঠিন অবস্থায় অণুসমূহ কাছাকাছি– কাঁপতে থাকে।
➤ কঠিন, তরল ও বায়বীয় সাধারণত– পদার্থের তিন অবস্থা।
➤ মাথার চুল– যৌগিক পদার্থ।
➤ যৌগিক পদার্থের উদাহরণ– পানি, লবণ, ইউরিয়া, ইস্পাত, চিনি ইত্যাদি।
➤ যে সকল বস্তুকে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করে অন্য কোনো সহজ বস্তুতে রূপান্তরিত করা যায় না, তাকে বলে– মৌল বা মৌলিক পদার্থ।
➤ মৌলিক পদার্থের উদাহরণ– তামা, সোনা, রূপা, লোহা, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি।
➤ কোনো কোনো কঠিন পদার্থ উত্তপ্ত করলে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয়– ঊর্ধ্বপাতন।
➤ বস্তুর ধর্ম ধারণ করে এরকম ক্ষুদ্রতম কণিকার নাম– অণু।
➤ পৃথিবীতে ২০১৭ সাল পর্যন্ত আবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থের সংখ্যা– ১১৮টি।
➤ রাসায়নিক পরিবর্তন নয়– বরফকে পানিতে পরিণত করা।
➤ পদার্থ নয়– আলো।
➤ একই পদার্থের তিন অবস্থায় রূপান্তরের কারণ– তাপের প্রভাব।
➤ ডিমের নরম খোসা শক্ত হয়– বাতাসের সংস্পর্শে।
➤ পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি– 4°C তাপমাত্রায়।
➤ বায়ু– একটি মিশ্র পদার্থ।
➤ তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয়– বায়বীয় পদার্থ।