তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র কাকে বলে? তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার

 

 

 

 

 

 

 

যে যন্ত্রের সাহায্যে কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি নির্ণয় করা যায় তাকে ইলেকট্রোস্কোপ বা তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র বলে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার
১. চার্জের অস্তিত্ব নির্ণয়;
২. চার্জের প্রকৃতি নির্ণয়;
৩. চার্জের পরিমাণ নির্ণয়;
৪. বিভিন্ন পদার্থের বিদ্যুৎ পরিবাহীতার তুলনা।

তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে কীভাবে আধানের প্রকৃতি নির্ণয় করা যায়?
কোনো তড়িৎগ্রস্থ বস্তুতে কী ধরনের আধান আছে তা জানতে হলে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রটিকে প্রথমে ধনাত্মক কিংবা ঋণাত্মক আধানে আহিত করতে হবে। ধরা যাক, যন্ত্রটিকে ধনাত্মক আধানে আহিত করা হলো। এ অবস্থায় পাতদ্বয়ে ধনাত্মক আধান থাকায় এরা ফাঁক হয়ে যাবে। এখন পরীক্ষণীয় বস্তুটিকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের চাকতির সংস্পর্শে আনলে যদি পাত দুইটির ফাঁক কমে যায় তাহলে বুঝতে হবে ঐ বস্তুটি ঋণাত্মক আধানে আহিত। পক্ষান্তরে পরীক্ষণীয় বস্তুটিকে চাকতির সংস্পর্শে আনলে যদি ফাঁক বেড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে বস্তুটি ধনাত্মক আধানে আহিত।