শ্বসন একটি অন্তঃকোষীয় বিপাক প্রক্রিয়া। উদ্ভিদের কোনো নির্দিষ্ট শ্বসন অঙ্গ নাই। পাতার পত্ররন্ধ্র, কাণ্ডের লেন্টিসেল এবং অন্তঃকোষ স্থানের মাধ্যমে বায়ু দেহ অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। পানিতে নিমজ্জিত উদ্ভিদগুলো সমগ্র দেহতলের সাহায্যে অক্সিজেন শোষণ করে। পত্ররন্ধ্রের রক্ষীকোষগুলো পত্ররন্ধ্রকে খোলা বা বন্ধ রাখতে সাহায্য করে। রক্ষীকোষে ক্লোরোফিল থাকে। তাই দিনের বেলায় রক্ষীকোষে সালোকসংশ্লেষণ ঘটে এবং এর ফলে পত্ররন্ধ্র খুলে যায়। এভাবে পত্ররন্ধ্র শসনে সাহায্য করে।