মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে দেশকে মেধাশূন্য করার পরিকল্পনা নেয় পাকিস্তানি বাহিনী। সেই পরিকল্পনা অনুসারে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা করে। বুদ্ধিজীবী হত্যার চূড়ান্ত দিনটিকে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করা হয়।
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের ৪টি কারণ —
১. শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া
২. তাঁদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করা
৩. মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের অবদানের কথা নতুন প্রজন্মকে জানানো
৪. বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম জাগানো