এসএসসি (SSC) জীববিজ্ঞান ১ম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বায়োলজি শব্দের প্রবক্তা বা জনক কে?

উত্তর : বায়োলজি শব্দের প্রবক্তা বা জনক গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল।

জীববিদ্যা কাকে বলে?

উত্তর : বিজ্ঞানের যে শাখায় জীবের গঠন এবং জীবনধারণ সম্পর্কে সম্যক বৈজ্ঞানিক জ্ঞান পাওয়া যায় তাকেই জীববিদ্যা বলে।

হিস্টোলজি বলতে কী বোঝ?

উত্তর : জীবদেহের টিস্যুসমূহের গঠন, বিন্যাস ও কার্যাবলি সম্বন্ধে জীববিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয় তাকে হিস্টোলজি বলে।

ICBN এর পুরো নাম কী?

উত্তর : ICBN এর পুরো নাম International Code of Botanical Nomenclature।

কে সর্বপ্রথম শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি প্রবর্তন করেন?

উত্তর : ক্যারোলাস লিনিয়াস সর্বপ্রথম শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি প্রবর্তন করেন।

দ্বিপদ নামকরণের মূল লক্ষ্য কী?

উত্তর : বৈচিত্র্যময় জীবজগতের প্রতিটি জীবকে আলাদা নামে সঠিকভাবে জানাই দ্বিপদ নামকরণের মূল লক্ষ্য।

পিঁয়াজের বৈজ্ঞানিক নাম কী?

উত্তর : Allium cepa

প্রজাতি কী?

উত্তর : প্রজাতি হল শ্রেণিবিন্যাসের মৌলিক একক যা দ্বিপদী নামের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।

ভৌত জীববিজ্ঞান শাখার আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তর : জীব বিজ্ঞানের তত্ত্বীয় বিষয়গুলোই হল ভৌত জীব বিজ্ঞানের আলােচ্য বিষয়।

ফানজাই রাজ্যের জীবদের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি কীরূপ?

উত্তর : ফানজাই রাজ্যের জীবদের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি হলো শোষণ।

দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি কী?

উত্তর : প্রত্যেক জীবের বিজ্ঞানসম্মত নামে সাধারণত দুটি পদ থাকে। প্রথমটি গণের নাম এবং দ্বিতীয়টি প্রজাতির নাম। জীবদের গণ ও প্রজাতি নামক দুটি পদের সমন্বয়ে গঠিত নামকে দ্বিপদ নাম এবং নামকরণের প্রক্রিয়াকে দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি বলে।

ফানজাই এর দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।

উত্তর : ফানজাই এর দুটি বৈশিষ্ট্য-

i) এরা মৃতজীবী বা পরজীবী।

ii) এদের কোষপ্রাচীর কাইটিন দ্বারা নির্মিত।

ট্যাক্সোনমি ও শ্রেণিবিন্যাসের পার্থক্য উল্লেখ কর।

উত্তর : ট্যাক্সোনমি জীববিজ্ঞানের একটি শাখা। এখানে জীবের নামকরণ, শনাক্তকরণ ও শ্রেণিবিন্যাস আলোচনা করা হয়। শ্রেণিবিন্যাস ট্যাক্সোনমির একটি অংশ। জীবের নামকরণ ও শনাক্তকরণের পর তাদের বিভিন্ন গোষ্ঠীতে ভাগ করার পদ্ধতি হলো শ্রেণিবিন্যাস।

দ্বিপদ নামকরণের প্রধান চারটি নিয়ম উল্লেখ কর।

উত্তর : দ্বিপদ নামকরণের প্রধান চারটি নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো :

 

  • কেবলমাত্র ল্যাটিন ভাষায় জীবের নামকরণ করতে হবে। অন্য কোনো ভাষায় নামকরণ সিদ্ধ নয়।
  • বৈজ্ঞানিক নামের দুটি অংশ থাকবে, প্রথম অংশটি গণ নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি প্রজাতি নাম যেমন : Labeo rohita রুই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম।
  • গণ-এর নামের প্রথম অক্ষর বড় হরফে এবং প্রজাতির নাম ছােট হরফে লিখতে হবে। যিনি প্রথম কোনো জীবের বৈজ্ঞানিক নাম দেন উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের শেষে তার নাম সংক্ষেপে দিতেহবে। যেমন : Pmthera tigris L (L অর্থাৎ Linnaeus)।
  • জীবের বৈজ্ঞানিক নাম সবসময় Italic অক্ষরে লিখতে হবে।