প্রশ্ন-১। তাপের SI একক কি?
উত্তরঃ জুল।
প্রশ্ন-২। তরলের প্রসারণ কত প্রকার?
উত্তরঃ 2।
প্রশ্ন-৩। এক ক্যালরি সমান কত জুল?
উত্তরঃ 4.2 জুল।
প্রশ্ন-৪। তাপ কি?
উত্তরঃ তাপ হলো এক প্রকার শক্তি যা ঠাণ্ডা ও গরমের অনুভূতি জাগায়।
প্রশ্ন-৫। পানির ত্রৈধবিন্দুর তাপমাত্রা কত?
উত্তরঃ পানির ত্রৈধবিন্দুর তাপমাত্রা 273K।
প্রশ্ন-৬। বরফ বিন্দু কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রমাণ চাপে যে তাপমাত্রায় বিশুদ্ধ বরফ গলে পানি হয় অথবা পানি জমে বরফ হয় তাকে বরফ বিন্দু বলে।
প্রশ্ন-৭। সুপ্ততাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে তাপ বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন না ঘটিয়ে অবস্থার পরিবর্তন ঘটায় তাকে সুপ্ততাপ বলে।
প্রশ্ন-৮। আপাত প্রসারণ কাকে বলে?
উত্তরঃ পাত্রের প্রসারণ বিবেচনায় না এনে তরলের যে প্রসারণ পাওয়া যায় তাকে আপাত প্রসারণ বলে।
প্রশ্ন-৯। তাপমাত্রিক ধর্ম কাকে বলে?
উত্তরঃ তাপমাত্রার তারতম্যের জন্য পদার্থের যে ধর্ম নিয়মিতভাবে পরিবর্তিত হয় এবং এই পরিবর্তন লক্ষ করে সহজে ও সুক্ষ্ণভাবে তাপ মাত্রা নিরূপণ করা যায় সেই ধর্মকে পদার্থের তাপমাত্রিক ধর্ম বলে।
প্রশ্ন-১০। গলনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ গলনাঙ্কে তাপমাত্রা স্থির রেখে 1kg ভরের কোন কঠিন পদার্থকে কঠিন অবস্থা হতে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত করতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে গলনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ বলে।
প্রশ্ন-১১। বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ তাপমাত্রা স্ফুটনাঙ্কে স্থির রেখে 1kg ভরের কোনো পদার্থকে শুধুমাত্র তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় অবস্থায় রূপান্তরিত করতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে বাষ্পীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ বলে।
প্রশ্ন-১২। ঘনীভবন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো পদার্থের বায়বীয় অবস্থা থেকে তরল অবস্থায় রূপান্তরকে ঘনীভবন বা তরলীকরণ বলে।
প্রশ্ন-১৩। বাষ্পীভবন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো পদার্থের তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় অবস্থায় পরিবর্তনকে বাষ্পীভবন বলে।
প্রশ্ন-১৪। স্বতঃবাষ্পীভবন কাকে বলে?
উত্তরঃ যেকোনো তাপমাত্রায় তরল পদার্থ ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হওয়ার পদ্ধতিকে স্বতঃবাষ্পীভবন বলে।
ঘনত্ব কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বস্তুর একক আয়তনের ভরকে তার উপাদানের ঘনত্ব বলে।
দুটি রেল লাইনের সংযোগস্থলে ফাঁকা রাখা হয় কেন?
উত্তরঃ রেল লাইনের ওপর দিয়ে যখন ট্রেন চলে, তখন ঘর্ষণের কারণে অল্প সময়ের মধ্যে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়। এতে করে রেল লাইনের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়। ফলে রেল লাইনটি (ধাতব উপাদানে তৈরি হওয়ায়) খানিকটা প্রসারিত হয়। এই প্রসারণের কারণে লাইনটি যেন বেঁকে না যায়, এজন্য দুটি রেল লাইনের সংযোগ স্থলে কিছুটা ফাঁকা রাখা