প্রথম অধ্যায় : মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা, সপ্তম শ্রেণির গণিত প্রশ্ন ও উত্তর

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

প্রশ্ন-১। মূলদ সংখ্যা কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যাকে p/q আকারে প্রকাশ করা যায়, যেখানে p ও q পূর্ণসংখ্যা এবং q ≠ 0, সে সংখ্যাকে মূলদ সংখ্যা বলে। সকল পূর্ণ সংখ্যা ও ভগ্নাংশই মূলদ সংখ্যা। উদাহরণ : 3/2, 5/6, 4,… … …  ইত্যাদি মূলদ সংখ্যা।

প্রশ্ন-২। অমূলদ সংখ্যা কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সংখ্যাকে p/q আকারে প্রকাশ করা যায় না, যেখানে p ও q পূর্ণসংখ্যা এবং q ≠ 0, সে সংখ্যাকে অমূলদ সংখ্যা বলে। পূর্ণবর্গ নয় এরূপ যেকোনো স্বাভাবিক সংখ্যার বর্গমূল একটি অমূলদ সংখ্যা। উদাহরণ : √2, √3, √7/2,… … … ইত্যাদি অমূদ সংখ্যা।

প্রশ্ন-৩। বর্গ ও বর্গমূল কী?

উত্তরঃ কোনো সংখ্যাকে সেই সংখ্যা দ্বারা গুণ করলে যে গুণফল পাওয়া যায় তা ঐ সংখ্যার বর্গ এবং সংখ্যাটি গুণফলের বর্গমূল। যেমন, ৪ = ২ × ২ = ২ = ৪; এখানে, ২ এর বর্গ ৪ এবং ৪ এর বর্গমূল ২।

প্রশ্ন-৪। যদি ২৫টি মার্বেলকে বর্গাকারে সাজানো যায় তবে প্রত্যেক সারিতে কতটি মার্বেল সাজাতে হবে?

উত্তরঃ ৫।

প্রশ্ন-৫। দশমিক সংখ্যার বামদিকের অংশকে কী বলা হয়?

উত্তরঃ অখণ্ড অংশ।

প্রশ্ন-৬। শূন্য সংখ্যাটি কোন ধরনের সংখ্যা?

উত্তরঃ মূলদ।

প্রশ্ন-৭। পূর্ণবর্গ সংখ্যা কাকে বলে?

উত্তরঃ একটি সংখ্যাকে দুইবার গুণ করা হলে গুণফলকে পূর্ণবর্গ সংখ্যা বলে।

অথবা, যেসব সংখ্যার বর্গমূল হয় সেসব সংখ্যাকে পূর্নবর্গ সংখ্যা বলে। যেমন: ৯, ১৬, ২৫ ইত্যাদি।

পূর্ণবর্গ সংখ্যার বর্গমূল একটি স্বাভাবিক সংখ্যা।

প্রশ্ন-৮। পূর্ণবর্গ সংখ্যা চেনার উপায় কি?

উত্তরঃ পূর্ণবর্গ সংখ্যা চেনার উপায়ঃ

১.কোন সংখ্যার শেষে যদি বিজোড় সংখ্যক শূন্য থাকে, ঐ সংখ্যা পূর্ণবর্গ নয়। যেমন: ১০, ১০০০ সংখ্যা গুলো পূর্ণবর্গ সংখ্যা নয়।

২.কোন পূর্ণবর্গ সংখ্যার একক স্থানীয় অঙ্ক ০, ১, ৪, ৫, ৬, এবং ৯ হবে।

৩.পূর্ণবর্গ সংখ্যার একক স্থানীয় অঙ্ক ২, ৩, ৭, এবং ৮ হবে না।