প্রশ্ন-১. দৈব ত্রুটি কাকে বলে?
উত্তর : কোন রাশিকে কয়েকবার পরিমাপ করলে যে ত্রুটির কারণে পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্য দেখা যায় তাকে দৈব ত্রুটি বলে।
প্রশ্ন-২. ব্যাকল্যাশ ত্রুটি কী?
উত্তর : ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে স্ক্রু ক্ষয় হয়ে আলাদা হয়ে পড়ে ফলে স্ক্রুকে উভয় দিকে একই পরিমাণ ঘূর্ণনে সরণ সমান হয় না, একে ব্যাকল্যাশ ত্রুটি বলে।
প্রশ্ন-৩. মাত্রা সমীকরণ কাকে বলে?
উত্তর : রাশিগুলোর মাত্রা যে সমীকরণের সাহায্যে প্রকাশ করা হয় তাকে মাত্রা সমীকরণ বলে।
প্রশ্ন-৪. মাত্রা কী?
উত্তর : ভৌত রাশিকে প্রকাশ করতে যে সূচক ব্যবহার করা হয় তাকে মাত্রা বলে।
প্রশ্ন-৫. পরিমাপের একক কী?
উত্তর : যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোন ভৌত রাশির পরিমাপ করা হয়, তাকে পরিমাপের একক বলে।
প্রশ্ন-৬. স্লাইড ক্যালিপার্স কী?
উত্তর : স্লাইড ক্যালিপার্স হল মূল স্কেল ও ভার্নিয়ার স্কেলের সমন্বয়ে গঠিত উন্নত ধরনের স্কেল, যার সাহায্যে সূক্ষ্ম পরিমাপ করা যায়।
প্রশ্ন-৭. রাশি কী?
উত্তর : ভৌত জগতের যা কিছু পরিমাপ করা হয় তাকে রাশি বলে।
প্রশ্ন-৮. পরিমাপ কী?
উত্তর : কোন কিছুর পরিমাণ নির্ণয় করাকে বলা হয় পরিমাপ।
প্রশ্ন-৯. কোয়ান্টাম তত্ত্ব কে প্রদান করেন?
উত্তর : কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রদান করেন প্ল্যাঙ্ক।
প্রশ্ন-১০. বোসন কার নাম থেকে এসেছে?
উত্তর : বোসন সত্যেন্দ্র নাথ বসুর নাম থেকে এসেছে।
প্রশ্ন-১১. সিলিন্ডারটির যে কোন জায়গায় সমকোণে দুইবার মাপ নিতে হয় কেন?
উত্তর : সিলিন্ডারটি যদি সম্পূর্ণ বৃত্তাকার না হয় তাহলে একবার পাঠ নিলে ভুল হতে পারে তাই সমকোণে দুইবার পাঠ নেয়া হয়।
প্রশ্ন-১২. কোন সিলিন্ডারের দৈর্ঘ্য জানা থাকলে নিক্তির সাহায্যে এর প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল কীভাবে নির্ণয় করবে?
উত্তর : নিক্তির সাহায্যে আয়তন নির্ণয় করে উচ্চতা দিয়ে ভাগ দিলে প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল পাওয়া যায়।
প্রশ্ন-১৩. সিলিন্ডারটির বিভিন্ন স্থানে পাঠ নিতে হয় কেন?
উত্তর : সিলিন্ডারটির ব্যাস সুষম হতে পারে, তাই বিভিন্ন স্থানে পাঠ নিয়ে গড় নির্ণয় করলে ভুলের পরিমাণ কম হয়।
প্রশ্ন-১৪. পরিমাপের ভিত্তিতে রাশিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : পরিমাপের ভিত্তিতে রাশিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশ্ন-১৫. স্ক্রু গজের নীতি কী?
উত্তর : স্ক্রু ও নাট নীতির ওপর ভিত্তি করে এই যন্ত্র তৈরি করা হয়েছে।