প্রশ্ন-১। বহুভুজের বাহু বা ধার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে রেখাংশগুলো তাদের প্রান্তবিন্দুতে পরস্পর যুক্ত হয়, তাদেরকে বহুভুজের বাহু বা ধার বলে।
প্রশ্ন-২। নববিন্দুবৃত্তের ব্যাসার্ধ ত্রিভুজে কত?
উত্তরঃ যেকোন ত্রিভুজের নববিন্দু-বৃত্তের ব্যাসার্ধ ওই ত্রভূজের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধের অর্ধেক।
প্রশ্ন-৩। জটিল বহুভুজ কাকে বলে
উত্তরঃ যে বহুভুজের একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত ভিন্ন কোন বিন্দুতে ছেদ করে তাকে জটিল বহুভুজ বলে।
প্রশ্ন-৪। সরল বহুভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বহুভুজের কোন একটি বাহু অন্য কোন বাহুর ছেদক হয় না বা অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত অন্য কোন বিন্দুতে ছেদ করে না তাকে সরল বহুভুজ বলে।
প্রশ্ন-৫। অর্ধবৃত্ত অপেক্ষা বড় চাপকে কি বলে?
উত্তরঃ অর্ধবৃত্ত অপেক্ষা বড় চাপকে অধিচাপ বলে।
প্রশ্ন-৬। চতুর্ভুজের কর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলো দিয়ে তৈরি রেখাংশকে চতুর্ভুজের কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।
প্রশ্ন-৭। একান্তর কোণ কাকে বলে ?
উত্তরঃ দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে সেগুলোকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
প্রশ্ন-৮। গণিতের যাবতীয় সংখ্যা শেখার জন্য যেসব প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে কী বলে?
উত্তরঃ গণিতের যাবতীয় সংখ্যা শেখার জন্য যেসব প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অঙ্ক বলে। যেমন: ০, ১, ২, ……, ৯ ইত্যাদি।
প্রশ্ন-৯। প্রবৃদ্ধকোণ বা Reflex angle কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ 360 > x > 180 হলে, x একটি প্রবৃদ্ধ কোণ।
প্রশ্ন-১০। মানের অধঃক্রম কাকে বলে ?
উত্তরঃ বড় থেকে ছোট ক্রমে সাজিয়ে লেখাকে মানের অর্ধঃক্রম বলে।
প্রশ্ন-১১। বন্ধনী প্রতীকগুলো কী কী?
উত্তরঃ বন্ধনী প্রতিকগুলো হচ্ছে ( ), { }, [ ]।
প্রশ্ন-১২। সংখ্যা প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সংখ্যা প্রতীক ১০টি যথা:১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০।
প্রশ্ন-১৩। সম্পর্ক প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সম্পর্ক প্রতিক ছয়টি ৷ যথাঃ =, ≠, >, <, ≥, ≤।
প্রশ্ন-১৪। স্বাভাবিক সংখ্যা বা ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ 1, 2, 3, 4, …….. সংখ্যাগুলোকে স্বাভাবিক সংখ্যা বা ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা বলে।
প্রশ্ন-১৫। উপসেট কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সেট থেকে যতগুলো সেট গঠন করা যায়, এদের প্রতিটি সেটকে সেই সেটের উপসেট বলে। B সেট A সেটের উপসেট হলে B ⊆ A লেখা হয়।
প্রশ্ন-১৬। ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ …….., -4, -3, -2, -1 সংখ্যাগুলোকে ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যা বলে। অর্থাৎ (-) চিহ্নযুক্ত পূর্ণসংখ্যাকে ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যা বলে।
প্রশ্ন-১৭। ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা কয়টি?
উত্তরঃ ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ১৫টি।
প্রশ্ন-১৮। ইরাটোস্থিনিস ছাঁকনি কি?
উত্তরঃ মৌলিক সংখ্যা নির্ণয়ের একটি পদ্ধতি হলো ইরাটোস্থিনিস ছাঁকনি।
প্রশ্ন-১৯। সবচেয়ে ছোট মৌলিক সংখ্যা কি?
উত্তরঃ সবচেয়ে ছোট মৌলিক সংখ্যা হলো ২।