শারীরিক শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
উত্তরঃ ব্যক্তিত্ব অর্জন।
“শারীরিক কার্যকলাপের দ্বারা অর্জিত শিক্ষাই শারীরিক শিক্ষা”– কথাটি কে বলেছেন?
উত্তরঃ ডি.কে. ম্যাথিউস।
শিক্ষার্থীরা কার তত্ত্বাবধানে ধীরে ধীরে মানবিক গুণাবলি অর্জন করতে সমর্থ হয়?
উত্তরঃ শিক্ষকের।
নৈতিক চরিত্র গঠনের উপযুক্ত ক্ষেত্র কোনটি?
উত্তরঃ বিদ্যালয়।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম কাজ কী?
উত্তরঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম কাজ হলো শিশু শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত বিকাশ সাধন।
হফ স্মিথ ও ক্লিফটন প্রদত্ত শারীরিক শিক্ষার সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ হফ স্মিথ ও ক্লিফটনের শারীরিক শিক্ষার সংজ্ঞাটি হলো— “বিজ্ঞানসম্মত ও কৌশলগত অঙ্গ সঞ্চালনের নাম শারীরিক শিক্ষা”।
শারীরিক শিক্ষার কর্মসূচীর প্রকারভেদ লিখ।
উত্তরঃ শারীরিক শিক্ষার কর্মসূচিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা ১ . অত্যাবশ্যকীয় কর্মসূচি; ২. অন্তঃক্রীড়াসূচি এবং; ৩. আন্তঃক্রীড়াসূচি।
শারীরিক শিক্ষা কী?
উত্তরঃ শারীরিক উন্নয়ন, মানসিক বিকাশ ও সামাজিক গুণাবলি অর্জনই হলো শারীরিক শিক্ষা।
শিক্ষা সম্পর্কে পণ্ডিত ব্যক্তিগণ কী ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন?
উত্তরঃ শিক্ষা সম্পর্কে বিভিন্ন পণ্ডিত ব্যক্তি নানাভাবে ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন। যা বিভিন্ন অবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট। শিক্ষা শুধুমাত্র বুদ্ধিভিত্তিক বিকাশ নয়, ব্যক্তির সামাজিক, শারীরিক, আবেগিক ও অন্যান্য দিকেরও সুষম বিকাশ সাধন করে।
শিক্ষা জীবনব্যাপী বিস্তৃত— ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ শিক্ষা শুধু বিদ্যালয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, শিক্ষা অর্জিত হয় বাড়িতে, সমাজে , খেলার মাঠে এবং সর্বত্র। এ কারণে শিক্ষা ব্যক্তি জীবনের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়েই ঘটে না। শিক্ষা জীবনব্যাপী বিস্তৃত।
অত্যাবশ্যকীয় কর্মসূচি বলতে কি বোঝায়?
উত্তরঃ অত্যাবশ্যকীয় কর্মসূচি বলতে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে সরকারি নির্দেশনাবলি, শারীরিক শিক্ষা বিষয়ক ক্লাস, প্রতিযোগিতা, সমাবেশ ও স্থানীয় নির্দেশনা ইত্যাদিকে বোঝায়। এই কর্মসূচিগুলো একজন শারীরিক শিক্ষককে অবশ্যই পালন করতে হয়।
শিক্ষার স্থান বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ শিক্ষা ব্যক্তিজীবনের কোনো নির্দিষ্ট সময়ে ঘটে না, শিক্ষা জীবনব্যাপী বিস্তৃত। সাধারণ অর্থে শিক্ষার স্থান বিদ্যালয় হলেও, শিক্ষা অর্জিত হয় বাড়িতে, সমাজে, খেলার মাঠে এবং সর্বত্র।