প্রশ্ন-১। স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশ কোনটি?
উত্তরঃ স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশ হলো মস্তিষ্ক।
প্রশ্ন-২। মস্তিষ্ক কোন ধরনের পর্দা দ্বারা আবৃত?
উত্তরঃ মস্তিষ্ক মেনিনজেস নামক নামক পর্দা দ্বারা আবৃত।
প্রশ্ন-৩। ইন্ডোল অ্যাসিটিক এসিডের কাজ কি?
উত্তরঃ ক্ষতস্থান পূরণ করা।
প্রশ্ন-৪। মস্তিষ্কের আবরণ সৃষ্টিকারী পর্দার নাম কি?
উত্তরঃ মেনিনজেন।
প্রশ্ন-৫। অক্সিন কি?
উত্তরঃ অক্সিন হচ্ছে এক ধরনের হরমোন, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রশ্ন-৬। লোমকূপ কি?
উত্তরঃ লোমকূপ হচ্ছে মানবদেহের বহিরাবরণ চর্ম বা ত্বক। ত্বকে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। এসব লোমকূপ দিয়ে ঘাম বের হয়।
প্রশ্ন-৭। ট্রপিক চলন কী?
উত্তরঃ উদ্ভিদও অন্যান্য জীবের ন্যায় অনুভূতি ক্ষমতাসমপন্ন। এ জন্য অভ্যন্তরীণ বা বহিঃ উদ্দীপক উদ্ভিদদেহে যে উদ্দীপনা সৃষ্টি করে তার ফলে উদ্ভিদে চলন ও বৃদ্ধি সংঘটিত হয়। এসব চলনকে ট্রপিক চলন বলা হয়।
প্রশ্ন-৮। উদ্ভিদের ফুল ফোটাতে সাহায্যকারী হরমোনের নাম কী?
উত্তরঃ উদ্ভিদের ফুল ফোটাতে সাহায্যকারী হরমোনের নাম হলো ফ্লোরিজেন।
প্রশ্ন-৯। মস্তিষ্কের প্রধান অংশের নাম লেখো?
উত্তরঃ মস্তিষ্কের প্রধান অংশের নাম হলো গুরু মস্তিষ্ক বা সেরিব্রাম।
প্রশ্ন-১০। নিউরন কী?
উত্তরঃ স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যকর একককে নিউরন বলে।
প্রশ্ন-১১। রেচনতন্ত্র কী?
উত্তরঃ যে তন্ত্র রেচন কাজে সাহায্য করে তাকে রেচনতন্ত্র বলে।
প্রশ্ন-১২। কোন কোন হরমোন বৃদ্ধি-সহায়ক হিসেবে কাজ করে?
উত্তরঃ অক্সিন, জিবেরেলিন ও সাইটোকাইনিন হরমোন বৃদ্ধি-সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
প্রশ্ন-১৩। উদ্ভিদে ফুল ফোটা কিসের ওপর নির্ভরশীল?
উত্তরঃ উদ্ভিদের ফুল ফোটা দিবাোকের দৈর্ঘ্যের ওপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন-১৪। মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ কোনটি?
উত্তরঃ মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ হলো নিউরন।
প্রশ্ন-১৫। দেহের বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন ব্যবস্থাকে কী বলে?
উত্তরঃ দেহের বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন ব্যবস্থাকে রেচন বলে।
প্রশ্ন-১৬। সিন্যাপস কী?
উত্তরঃ একটি স্নায়ুকোষের অ্যাক্সন অন্য একটি স্নায়ুকোষের ডেনড্রনের সঙ্গে মিলিত হওয়ার স্থানকে সিন্যাপস বলে।
প্রশ্ন-১৭। ফটোপিরিওডিজম কী?
উত্তরঃ উদ্ভিদের ফুল ধারণের ওপর দিবালোকের দৈর্ঘ্যের প্রভাবকে ফটোপিরিওডিজম বলে।
প্রশ্ন-১৮। থ্যালামাস ও হাইপোথ্যালামাস কোন বর্ণের?
উত্তরঃ থ্যালামাস ও হাইপোথ্যালামাস ধূসর বর্ণের হয়।