প্রশ্ন-১। সাম্যের অর্থ কি?
উত্তরঃ সাম্যের অর্থ সমান।
প্রশ্ন-২। সাম্য কাকে বলে? বুঝিয়ে লেখো।
উত্তরঃ সাম্য বা Equality বলতে আমরা বুঝি, মানুষে মানুষে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না এবং সকলেই সমান মর্যাদা লাভ করবে। অর্থাৎ সাম্য বলতে সে সামাজিক পরিবেশকে বোঝায় যেখানে কোনো ব্যক্তি বা শ্রেণির জন্য কোনো বিশেষ সুযোগ-সুবিধার বন্দোবস্ত নেই। জাতি-ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই সমান সুযোগ লাভ করে। সেখানে সকলেই সমান সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে নিজ নিজ দক্ষতা বিকাশ করতে সক্ষম হবে।
প্রশ্ন-৩। সাম্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ সাম্যকে ছয় ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশ্ন-৪। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বংশ ও মর্যাদার ভিত্তিতে মানুষে মানুষে কোনো ব্যবধান না করাকে কোন ধরনের সাম্য বলে।
উত্তরঃ জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বংশ ও মর্যাদার ভিত্তিতে মানুষে মানুষে কোনো ব্যবধান না করাকে ব্যক্তিগত সাম্য বলে।
প্রশ্ন-৫। অর্থনৈতিক সাম্য বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ যোগ্যতা অনুযায়ী প্রত্যেকের কাজ করার ও ন্যায্য মজুরি পাওয়ার সুযোগকে অর্থনৈতিক সাম্য বলে। বেকারত্ব থেকে মুক্তি, বৈধ পেশা গ্রহণ ইত্যাদি অর্থনৈতিক সাম্যের অন্তর্ভুক্ত।