প্রশ্ন-১। ইমান অর্থ কি?
উত্তরঃ ইমান অর্থ বিশ্বাস।
প্রশ্ন-২। ‘খতমে নবুয়ত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ ‘খতমে নবুয়ত’ শব্দের অর্থ – নবিগণের দায়িত্বের পরিসমাপ্তি বা নবুয়তের সমাপ্তি।
প্রশ্ন-৩। ‘নিফাক’ শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ নিফাক শব্দের অর্থ ভণ্ডামি, কপটতা, প্রতারণা, দ্বিমুখী নীতি ইত্যাদি।
প্রশ্ন-৪। আখিরাত কি?
উত্তরঃ আখিরাত হলো মৃত্যুর পরবর্তী জীবন।
প্রশ্ন-৫। কুরবানির সমার্থক শব্দ কি?
উত্তরঃ কুরবানির সমার্থক শব্দ ‘উযহিয়্যাহ’।
প্রশ্ন-৬। ‘মুহাইমিনুন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ ‘মুহাইমিনুন’ শব্দের অর্থ নিরাপত্তাদানকারী, রক্ষণাবেক্ষণকারী, আশ্রয়দাতা।
প্রশ্ন-৭। নবুয়ত কী?
উত্তরঃ নবি-রাসুলগণের আগমনের ক্রমধারা হলো নবুয়ত।
প্রশ্ন-৮। ‘রাসুলগণের সর্দার’ এর আরবি প্রতিশব্দ কী?
উত্তরঃ রাসুলগণের সর্দার এর আরবি প্রতিশব্দ হলো- সাইয়্যেদুল মুরসালিন।
প্রশ্ন-৯। পুণ্যবানের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য কোন প্রকারের শাফাআত করা হবে?
উত্তরঃ পুন্যবানের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য শাফাআতে সুগরা করা হবে।
প্রশ্ন-১০। মুমিন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে, মৌখিক স্বীকৃতি দেয় এবং সে অনুযায়ী আমল করে তাকে মুমিন বলে।
প্রশ্ন-১১। বারযাখ কাকে বলে?
উত্তরঃ বারযাখ বলতে মানুষের মৃত্যু থেকে কিয়ামত বা পুনরুত্থান পর্যন্ত সময়কে বোঝায়।
সাধারণত দুটি বস্তুর মধ্যবর্তী পর্যায়কে বারযাখ বলে। এটি কিয়ামত ও দুনিয়ার জীবনের মধ্যবর্তী পর্দাস্বরূপ। মানুষের মৃত্যুর পর এ জীবন শুরু হয়। এটি হলো কবরের জীবন। আখিরাতের সর্বপ্রথম পর্যায়। অর্থাৎ মৃত্যু থেকে কিয়ামত পর্যন্ত সময়কালকে বারযাখ বলা হয়।
প্রশ্ন-১২। ‘তাকদির আল্লাহ থেকে নির্ধারিত ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ তাকদির আল্লাহ থেকে নির্ধারিত বক্তব্যটি যথার্থ।
ইমান বা বিশ্বাসের মৌলিক সাতটি বিষয়ের মধ্যে তাকদির অন্যতম। তাকদির অর্থ ভাগ্য। মানুষের ভাগ্য মহান আল্লাহ কর্তৃক পূর্ব নির্ধারিত ভালো-মন্দ যা কিছু হয় সবই আল্লাহ তায়ালার হুকুমে হয়। তাই আল্লাহ নির্ধারিত তাকদিরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য অত্যাবশ্যক।