প্রশ্ন-১। সম্পূরক কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দুটি সন্নিহিত কোণের যোগফল ১৮০ ডিগ্রি হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।
প্রশ্ন-২। দুইটি কোণ পরস্পর পূরক হলে এদের সমষ্টি কত?
উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রি।
প্রশ্ন-৩। একটি ত্রিকোণীতে কয়টি কোণ সমকোণ?
উত্তরঃ ১ টি।
প্রশ্ন-৪। সম্পাদ্য কাকে বলে?
উত্তরঃ জ্যামিতিক চিত্র অঙ্কন করার প্রস্তাবনাকে সম্পাদ্য বলে।
প্রশ্ন-৫। একটি সম্পূর্ণ চাঁদার পরিমাণ কত?
উত্তরঃ ১৮০ ডিগ্রি।
প্রশ্ন-৬। একটি চাঁদা দেখতে কেমন?
উত্তরঃ অর্ধবৃত্তাকার।
প্রশ্ন-৭। লম্বরেখা আঁকতে কোনটি ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ত্রিকোণী
প্রশ্ন-৮। এক সরলকোণ সমান কত?
উত্তরঃ ১৮০ ডিগ্রি।
প্রশ্ন-৯। সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ এক সমকোণ (৯০ ডিগ্রি) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।
প্রশ্ন-১০। সমকোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দুটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে যদি উৎপন্ন কোণ চারটি পরস্পর সমান হয়, তবে প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। ডিগ্রি পদ্ধতিতে সমকোণকে ৯০° ধরা হয়।
প্রশ্ন-১১। স্থুলকোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে স্থুলকোণ বলে।
প্রশ্ন-১২। যৌগিক কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই বা ততোধিক কোণের সমষ্টিকে যৌগিক কোণ বলে।
প্রশ্ন-১৩। প্রবৃদ্ধ কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।
প্রশ্ন-১৪। সরলকোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দু’টি সরল রেখা পরস্পর সম্পূর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০ ডিগ্রি.
প্রশ্ন-১৫। বিপ্রতীপ কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকে তার বিপরীত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।
প্রশ্ন-১৬। পূরক কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা ৯০ ডিগ্রি হলে একটিকে অপরটির পূরক কোণ বলে।
প্রশ্ন-১৭। একান্তর কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তীর্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
প্রশ্ন-১৮। অনুরূপ কোণ কাকে বলে?
উত্তরঃ দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরলরেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।