প্রশ্ন-১। জোড় সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব সংখ্যা ২ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য তাদেরকে জোড় সংখ্যা বলে। যেমন: ২, ৪, ৬, ৮, ১০ ইত্যাদি।
প্রশ্ন-২। পাটিগণিতের জনক কে?
উত্তরঃ পাটিগণিতের জনক হলেন Brahmagupta (ব্রহ্মগুপ্ত)।
প্রশ্ন-৩। ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা কতটি?
উত্তরঃ ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫টি।
প্রশ্ন-৪। প্রক্রিয়া প্রতীক বা চিহ্ন কয়টি ও কি কি?
উত্তরঃ প্রক্রিয়া চিহ্ন ৪টি। যথা: +, -, *, /
প্রশ্ন-৫। অঙ্ক ও সংখ্যা এক নয় কেন?
উত্তরঃ অঙ্ক ও সংখ্যা এক নয়। কারণ, সব অঙ্কই সংখ্যা, কিন্তু সব সংখ্যাই অঙ্ক নয়। যেমন: ০, ১, ২, ৩, ……., ৯ এগুলো প্রত্যেকটি এক একটি অঙ্ক এবং সংখ্যা। কিন্তু ১০ দুই অঙ্কবিশিষ্ট একটি সংখ্যা, ৯৯৯ হলো তিন অঙ্কবিশিষ্ট একটি সংখ্যা।
প্রশ্ন-৬। বর্গের পরিসীমা কাকে বলে?
উত্তরঃ বর্গের চার বাহুর দৈর্ঘ্যের সমষ্টিকে বর্গের পরিসীমা বলে।
প্রশ্ন-৭। সংখ্যাতত্ত্ব কি?
উত্তরঃ সংখ্যাতত্ত্ব হচ্ছে গণিতের একটি শাখা যেখানে সব রকমের সংখ্যার, বিশেষ করে পূর্ণসংখ্যার ধর্মাবলি, এবং এদের ওপর গবেষণার ফলে প্রাপ্ত সমস্যাবলি আলোচিত হয়।
প্রশ্ন-৮। কাঠা কি?
উত্তরঃ কাঠা হলো ভূমি মাপা কাঠের দন্ড (৪ হাত দীর্ঘ)।
প্রশ্ন-৯। ছটাক কি?
উত্তরঃ ছটাক হচ্ছে সেরের ষোল ভাগের ১ ভাগ।
প্রশ্ন-১০। যোগ ও যোগফল কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই বা দুইয়ের অধিক সংখ্যা একত্র করার নিয়মকে যোগ বলে। আর, দুই বা তার অধিক জিনিস বা বস্তু একত্র করলে যে সংখ্যা পাওয়া যায়, তাকে যোগফল বলে।
প্রশ্ন-১১। দুইটি ত্রিভুজ কখন সদৃশকোণী হয়?
উত্তরঃ দুইটি ত্রিভুজের দুইটি কোণ পরস্পর সমান হলে ত্রিভুজ দুইটি সদৃশকোণী হয়। প্রকৃতপক্ষে ত্রিভুজ দুইটির তিনটি কোণই পরস্পর সমান।
প্রশ্ন-১২। মণকিয়া কি?
উত্তরঃ মণকিয়া হচ্ছে মণ (৪০) বিষয়ক গণিত।
প্রশ্ন-১৩। অঙ্ক পাতন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সংখ্যা অঙ্ক দ্বারা লেখাকে অঙ্ক পাতন বলে।
প্রশ্ন-১৪। বিসুষম বহুভুজ বা অনিয়মিত বহুভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বহুভুজের বাহুগুলো এবং অন্তঃস্থ কোণগুলো পরস্পর অসমান তাকে বিসুষম বহুভুজ বা অনিয়মিত বহুভুজ বলে।
প্রশ্ন-১৫। সুষম বহুভুজ বা নিয়মিত বহুভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বহুভুজের বাহুগুলো এবং অন্তঃস্থ কোণগুলো পরস্পর সমান তাকে সুষম বহুভুজ বা নিয়মিত বহুভুজ বলে।
প্রশ্ন-১৬। তারা বহুভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বহুভুজের বাহুগুলো ও অন্তঃস্থ কোণগুলো পরস্পর সমান এবং একটি বাহু অন্য বাহুর ছেদক হয় অথবা একটি বাহু অন্য বাহুকে শীর্ষ ব্যতীত ভিন্ন কোন বিন্দুতে ছেদ করে তাকে তারা বহুভুজ বলে।
প্রশ্ন-১৭। বর্গক্ষেত্রের কর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ বর্গক্ষেত্রের বিপরীত শীর্ষ বিন্দু দুইটির সংযোজক রেখাংশকে বর্গক্ষেত্রের কর্ণ বলে।
প্রশ্ন-১৮। সেটকে প্রকাশ করার কয়টি পদ্ধতি আছে?
উত্তরঃ সেটকে প্রকাশ করার 2 টি পদ্ধতি আছে।
প্রশ্ন-১৯। কোন বিজ্ঞানীর নাম অনুসারে ভেনচিত্রের নামকরণ করা হয়?
উত্তরঃ বিজ্ঞানী জনভেনের নাম অনুসারে ভেনচিত্রের নামকরণ করা হয়।
প্রশ্ন-২০. সেট তত্ত্বের জনক কে?
উত্তরঃ সেট তত্ত্বের জনক হলেন গেয়র্গ কান্টর (Georg Cantor)।