জীববিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৪)

 

 

 

 

 

 

 

প্রশ্ন-১। করোটি কাকে বলে?

 

উত্তরঃ মেরুদণ্ডের প্রথম কশেরুকার উপর অবস্থিত ২৯টি শক্ত অস্থির সমন্বয়ে গঠিত গোলাকার ফাঁপা প্রকোষ্ঠকে করোটি বলে।

 

প্রশ্ন-২। গ্রন্থি কাকে বলে?

 

 

 

 

 

 

 

 

 

উত্তরঃ এনজাইম বা জারক রস নিঃসরণকারী কোনো কোষ বা কোষগুচ্ছকে গ্রন্থি বলে।

 

প্রশ্ন-৩। আদর্শ প্রাণীকোষে কতটি উপাদান থাকে?

 

উত্তরঃ আদর্শ প্রাণীকোষে চারটি উপাদান থাকে। যথাঃ ১। কোষকেন্দ্র, ২। কোষঝিল্লি বা কোষপর্দা, ৩। মাইটোকন্ড্রিয়া এবং ৪। সাইটোপ্লাজম।

 

প্রশ্ন-৪। দেহ গহ্বরের কাজ কি?

 

উত্তরঃ দেহ গহ্বরের কাজ হচ্ছে দেহের বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ অঙ্গকে ধারণ করা।

 

প্রশ্ন-৫। টেস্টা কাকে বলে?

 

উত্তরঃ বীজত্বকের বাইরের অংশকে টেস্টা বলে।

 

প্রশ্ন-৬। অণুবীজথলি কাকে বলে?

 

উত্তরঃ উদ্ভিদের দেহকোষ পরিবর্তিত হয়ে অণুবীজবাহী একটি অঙ্গের সৃষ্টি করে। এদের অণুবীজথলি বলে।

 

প্রশ্ন-৭। ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীর কী দ্বারা গঠিত?

 

উত্তরঃ ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীর প্রোটিন ও লিপিড দ্বারা গঠিত।

 

প্রশ্ন-৮। অযৌন জনন কাকে বলে?

 

 

উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় দুটি ভিন্নধর্মী জননকোষের মিলন ছাড়াই জনন সম্পন্ন হয়, তাকে অযৌন জনন বলে।

 

প্রশ্ন-৯। মানবদেহে কত প্রকার রক্তকণিকা দেখা যায়?

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

উত্তরঃ তিন প্রকার।

প্রশ্ন-১০। গ্লুকোমা কি?

উত্তরঃ আইওপি বা ইন্ট্রা আর্কুলার প্রেসার যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়, তখন তাকে গ্লুকোমা বলে।

প্রশ্ন-১১। চোখের চাপ কাকে বলে?

উত্তরঃ চোখের ভেতরে বেশিরভাগ অংশই তরলজাতীয় পদার্থে ভর্তি থাকে। এ তরল পদার্থ চোখের ভেতরে যে, চাপ সৃষ্টি করে তাকে চোখের চাপ বলে।

প্রশ্ন-১২। ডাবল হেলিক্স ডিএনএ কাকে বলে?

উত্তরঃ গঠনগতভাবে DNA-এর যে প্যাঁচানো সিঁড়ির মতো যে রূপ তাকে ডাবল হেলিক্স ডিএনএ বলে।

প্রশ্ন-১৩। ডিএনএ কে আবিষ্কার করে?

উত্তরঃ ১৮৬৯ সালে সুইস বিজ্ঞানী ফ্রেডারিক মিসার ডিএনএ আবিষ্কার করেন।

প্রশ্ন-১৪। হার্টবিট কাকে বলে?

উত্তরঃ রক্ত সরবরাহের কাজের সময় হৃদপিণ্ডের একবার সংকোচন ও প্রসারণের চক্র সম্পূর্ণ করাকে হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন বলে।

প্রশ্ন-১৫। চলন কাকে বলে?

উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে প্রাণী নিজ প্রচেষ্টায় সাময়িকভাবে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যায় তাকে ঐ প্রাণীর চলন বলে।

প্রশ্ন-১৬। জীব জগতকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়?

উত্তরঃ জগতকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলো:- ১। মনেরা, ২। প্লান্টি, ৩। ফানজাই, ৪। এ্যনেমেলিয়া এবং ৫। প্রোটিস্টা।

প্রশ্ন-১৭। সেরেবেলাম মস্তিষ্কের কোন অংশে অবস্থিত?

উত্তরঃ সেরেবেলাম মস্তিষ্কের পশ্চাত্‍ মস্তিষ্ক অংশে অবস্থিত।

প্রশ্ন-১৮। ফ্লোরিজেন কোথায় উৎপন্ন হয়?

উত্তরঃ উদ্ভিদের পাতায়।

প্রশ্ন-১৯। জিন কী?

উত্তরঃ জীবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী এককের নাম জিন।

প্রশ্ন-২০। প্লাজমা মেমব্রেন এর কাজ কী?

উত্তরঃ প্লাজমা মেমব্রেন এর কাজ নিম্নরূপঃ

  • কোষকে নির্দিষ্ট আকার দান করে;
  • কোষ এর অভ্যন্তরীণ সকল বস্তুকে ঘিরে রাখে;
  • বাইরের সকল প্রতিকূল অবস্থা থেকে অভ্যন্তরীণ বস্তুকে রক্ষা করে;
  • কোষের বাইরে এবং ভিতরে পদার্থের স্থানান্তর নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় করে;
  • বিভিন্ন রকম তথ্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।